পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলার পুরনারী سا۹ নদের চাঁদ সেই আবর্তের ঘুণী পাক হইতে একবার মাথা জাগাইয়া বলিলেন ঃ 'विलांग्र 68 65ों कछु आभांश-goस दिशांश भांोिं। তোমার আমার শেষ দেখা এই জন্মের লাগি ॥” এই কথা বলিয়া নদের চাদ জলের পাকে তলাইয়া গেলেন। কন্যা চীৎকার করিয়া বলিল ঃ 'cष ८ष्छे७ डांनाझेश्व नित्र आांभांव्र नंद्र फॅगा । সেই ঢেউএ পড়িয়া আমি ত্যজিব পরান ৷” বিদ্যুৎ বেগে মহুয়া জলে ঝাঁপ দিয়া পড়িল, বিদ্যুৎ বেগে মাঝি মাল্লারা তাহাকে জোর করিয়া ধরিয়া তুলিল । সদাগর তখন মহুয়ার কাছে অগ্রসর হইয়া বলিল-“তুমি রূপে-গুণে ধন্য,-তোমার অভাব কি ? কেন তুমি মৃত্যু কামনা করিতেছ! চল, আমাদের দেশে, আমার বাড়ী লোক-লস্কর, সৈন্য সেনাপতিতে ভরা, তুমি সকলের ঠাকুরাণী হইয়া থাকিবে। “তোমার শয়নগৃহ সাজাইবার জন্য, তোমার প্রসাধনের জন্য অনেক দাসী থাকিবে, তারা তোমার পা ধোয়াইয়া দিবে, তুমি স্বৰ্ণ-পালঙ্কে বসিয়া থাকিবে। কঁচা সোণায় গড়িয়া তোমার কাণে কর্ণফুল দিবতুমি নীলাম্বৱী শাড়ী পরিবে। শীতকালে তোমার জন্য মসৃণ কোমল তুলােভরা লেপ থাকিবে,-তাহাতে যদি তোমার শীত না ভাঙ্গে তবে আমার বুকের উপর তুমি থাকিবে। আমি নিজ হাতে পানের খিলি বানাইয়া তোমার মুখে দিব, গ্রীষ্মের রাত্ৰিতে আমরা জোড়মন্দির ঘরে থাকিব, পদ্মের গন্ধ লইয়া শীতল বাতাস সেই ঘরে আসিবে, আমার বুকে তুমি সুখে নিদ্রা যাইবে। “আর যখন আমি বাণিজ্যে যাইব, তোমাকে লইয়া আমি দেশ দেশান্তর দেখাইব, কত রাজ্য, কত নদ-নদী, পাহাড়-প্ৰান্তর, রাজার রাজধানী