পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SRY বাংলার পুৱালারী এই কি সেই দেববাহিত, রূপবান তরুণ রাজকুমার, কিন্তু প্রেমের চক্ষু, তাহার রত্ন আবিষ্কার করিতে পারে-আবর্জনা ও ধূলিবালি তাহার দৃষ্টি লোপ করিতে পারে না ; মহুয়া ভাবিল, এখন যখন তোমায় একবার পাইয়াছি। তখন যেমন করিয়া হউক, তোমায় বঁাচাইব, নতুবা দুই জনেরই গতি এক হইবে। তখন সেখানে একটি সন্ন্যাসী উপস্থিত হইল। সন্ন্যাসীর মস্তকে জটা বঁধা, গোপ ও শ্মশ্রু বহুল মুখ শীর্ণ ও শুষ্ক, চুলের ঘর্ণ কটা-পিঙ্গল, সে মহুয়াকে জিজ্ঞাসা করিল,- “কে গো তুমি এই রাত্রিকালে হিংস্ৰজন্তু-সংস্কুল এই ঘোর অরণ্যে আসিয়াছ ? তোমাকে রাজকন্যা বলিয়া মনে হইতেছে, তরুণ বয়সে তুমি কি পাপ করিয়াছিলে, যাহাতে তোমার। নিৰ্ম্মম মাতা-পিতা তোমাকে বনবাস দিয়াছেন ? তাহাদের হৃদয় নিশ্চয়ই পাষাণে গড়া, তোমার মত রূপসী কন্যাকে এই ঘোর বনে পাঠাইয়া দিয়া তাহারা কেমন করিয়া दांशिा उांछन ?” মহুয়া তাহার পা ধরিয়া কঁাদিতে লাগিল। আদ্যন্ত সমস্ত কথা র্তাহাকে বলিবার সময় তাহার দুইটি চক্ষের জল পড়িয়া সন্ন্যাসীর পদদ্বয় ভিজাইল, সন্ন্যাসী তাহার লম্বা দাড়ি ও গোপ ও দীর্ঘজটা লইয়া বিব্রত হইয়া পড়িল। সেই মৃতপ্ৰায় রোগীকে পরীক্ষা করিয়া সে বলিল

  • ांक्र१ स्क्रांग खांद्र शtफु गांभि स्त्रांtछ् ।

अब्राgs द5िभा अicछ भश्ब्रा नांश् िc१igछ ॥” “আমি যাহা বলি তাহা কর, তোমার স্বামী বঁাচিয়া উঠিবে। ঐ যে গাছটি দেখা যাইতেছে, নিশ্বাস বন্ধ করিয়া নদীর জলে তাহার পাতা ভিজাইয়া লইয়া আইস, ঐ পাতার রস মন্ত্রঃপূত করিয়া খাওয়াইয়া দিলে এই রোগী ভাল হইবে।” মহুয়া সমস্ত প্ৰাণমন দিয়া শুশ্ৰষা করিতে লাগিল ও রীতিমত দিনে তিনবার ঔষধ দিতে লাগিল। নদের ঠাকুর চক্ষু মেলিয়া চাহিলেন, আরও