পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ribb বাংলার পুৱালানী BB D DB BDBBBDBD DD DBDB Duu DBBSDD DBD তুমি কি বলিতেছ! আমি তো তোমার হাতে ভাত খাইয়াছি, আমার জাতের बांग्लाझे क्ीि आंब्र ब्रांत्रिशांशिं ! यांभि दांड्र्ौ-घज्ञ श्खन-दकू मत्र शंख्रिज्ञा আসিয়াছি আমার ঘরে ফিরিবার আর কোন উপায় রাখি নাই, তুমি যদি আমায় প্রত্যাখ্যান কর তবে এখনই এই বিষের ছুরি বুকে বিধাইয়া তোমাকে দেখিতে দেখিতে প্ৰাণ ত্যাগ করিব, আমার ইহা ভিন্ন এখন আর কোন १डि नांछे ।" এই কথা শুনিয়া মহুয়া বুঝিল, সত্যই তো কুমার জাতি দিয়াছেন, বাড়ী ফিরিবার পথ তিনি নিজে নিরোধ করিয়াছেন। তবে তো চিরদিনের জন্য ইনি আমার হইয়াছেন। আনন্দে তাহার চক্ষু প্ৰফুল্প হইয়া উঠিল, সে বলিল, “এখন আমার স্বগণ, ধৰ্ম্মপিতা-ইহাদের কেহ আর আমার স্বগণ নহে। তুমি যেখানে যাইবে, সেইখানে আমার পথ-আমার অন্য 커 Fr f” মহুয়া ও নদের চাদ সেইদিন ঘোড়ায় চড়িয়া রওনা হইল, তাহা পৃথিবী ছাড়িয়া যে স্বর্গের পথ-সেখানে দুধারে কণ্টকতরু থাকুক,-তাহাতে প্ৰতি মুহুর্তে প্ৰাণের আশঙ্কা থাকুক, সেই পথই মহুয়ার পরম ঈপ্সিত পথ। সেই দিন সে নিজেকে সম্পূর্ণভাবে নদের চাঁদের কাছে ধরা দিল, সে পূর্বেই তাহার কাছে গোপনে মনের ভিতরে আত্মদান করিয়াছিল, আজ বিজয়ের গৌরবে উৎফুল্প হইয়া সে প্ৰকাশ্যভাবে নদের চাঁদের হইয়া গেল ।” মহুয়া নদের চাঁদের কি গুণ দেখিয়া ভুলিয়াছিল ? সে রূপে মুগ্ধ হইয়াছিল সত্য, কিন্তু তাহার অনুরাগ প্ৰধানত রাজকুমারের ত্যাগ ও আন্তরিকতার উপর আস্থামূলক ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। যে দিন কংশ নদীর পাড়ে উঠিয়া সে নদের ঠাকুরকে খুজিয়া পাইল না। সে দিন তাহার অনুরাগের কারণ বিলাপচ্ছলে স্পষ্ট করিয়া বলিয়াছিল :- “রাজপুত্র হইয়া যে আমার জন্য ভিখারী হইয়াছে, এত ধন-দৌলত, এত বংশের মৰ্য্যাদা, বড় মানুষের ছেলের এত প্ৰলোভন যাহাকে বন্ধ