পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰহ্মপুত্র নদ গল্পটি গানের ভাষায় রচনা করিয়াছেন আমির নামক এক বৃদ্ধ মুসলমান কবি। তাহার বাড়ী ছিল মৈমনসিংহ জেলার কোন, গ্রামে ; উত্তর দিকে বিশালস্রোতে ব্ৰহ্মপুত্ৰ নদ বহিয়া যাইত। ব্ৰহ্মপুত্রের পাড়ে গঞ্জের হাট নামক একটি বন্দর ছিল। এই বন্দরটি গল্পবৰ্ণিত ঘটনার লীলাস্থল। কবি সর্বপ্রথম ব্ৰহ্মপুত্র নদের একটি প্রশস্তি গাহিয়া গঞ্জের হাটের বর্ণনা झिां८छ्न्न । ব্ৰহ্মপুত্র নদের আবৰ্ত্তশীল জলরাশির অভ্যন্তরে মাঝে মাঝে প্ৰলয়ঙ্কর একটা ক্ষুব্ধ গর্জন শোনা যাইত ; লোকে বলিত, নদের গভীরতর নিম্নদেশে একটা ব্ৰহ্মদৈত্য বাস করে এবং সে-ই মাঝে মাঝে ওরূপ একটা ক্ষুব্ধ গর্জন করিয়া উঠে । কবি এই নদের ভয়াবহ রূপ যেরূপ আঁকিয়াছেন, তেমনই আবার সেই বিরাট জলরাশির মহান দৃশ্য দেখিয়া বলিয়াছেন :-

  • ट्रांध्र ८द्ध १ांtत्रव्र कि दांशांद्र !

\e V o VAC2, ওপার নাইকো, চোখে মালুম দেয় না তার।” এ পারে থাকিয়া কবি বলিতেছেন, “এ পার তো দেখিতেছি, কিন্তু ওপার নাই”-তারপরে কথাটা আর একটু শুদ্ধ করিয়া বলিতেছেন, “হয়ত ওপােরও আছে, কিন্তু তাহা চােখে মালুম হয় না।” জলের ঘূর্ণিপাক দেখিয়া তিনি অভিভূত হইয়া তাহার মধ্যেও নদের মহান ছবি উপলব্ধি করিয়া বলিতেছেন ঃ “ও তার পানির তলে পাক পইড়াছে দেখতে লাগে। চমৎকার। तानब्र कि वांछ्ां °