পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Oo বাংলায় পুতলারী সাধুণীল এবার আর অমত করিল না। বউ তিন জন ও গিনি, তাহারা সকলেই অনুকূল মত প্ৰকাশ করিল। বিবাহের দিন বৈশাখ মাসের প্রথমভাগেই হইবে নির্দিষ্ট হইল :-

  • विकांण ८दल श्रांझेल दांश फू' च्षांव्र फ्रिकृा ।

ধুতি চাদর লৈয়া বাসু বাড়ীতে আইল ফিরা ।” বাসু গণক দিয়া পঞ্জিকা দেখাইয়া ৫ই বৈশাখ বিবাহের দিন স্থির করিল। সে ৩০০২ পণ স্বরূপ সাধুশীলকে দিল। যথারীতি বিবাহ হুইয়া গেল ।

  • विश्वांद्र ब्रांप्ऊ उिन दखें खांद्र श्रांफुांद्र षड् भाहे ।

মনের মত আমোদ করে নানা গান গাইয়া ।” স্ত্রী-আচার সমস্ত সুসম্পাদিত হইল। মাতা চোখ মুছিতে মুছিতে কন্যাকে আশীৰ্ব্বাদ করিল। অন্যান্য আচারের পরে মাকে প্ৰণাম করিয়া মাণিকতারা তাহার হাতে কিছু ইন্দুরের মাটি দিল-এই মাটি দেওয়ার মন্ত্রটি উচ্চারণ করিতেও সে ভুলিল না। :- “এত দিন যা খাইয়াছিলাম মা ফিরাইয়া দিলাম। তাই । জন্মের মত ঋণ শোধ হইল এখন আমি যাই।” এই মন্ত্রটি লইয়া মুসলমান কবি একটু শ্লেষ করিয়া বলিয়াছেন :- “সেক বিয়াতি জামাৎ উল্লা হাসি হাসি কয় । कथा उनि छुः८९ भख्रि qहे व कि ज्षांब्र श् ॥ মায়ের বুকের এক ফোটা দুধ হয় যে মহা ঋণ । দুনিয়ার কেউ শুধিবারে নারে সেই ঋণ । cश्यूब नांश भशभांश oई कथा कि थॉ।ि cवश्वांक् क्षं शैक्षcण नििश् छेन्मू भां ि॥” যাওয়ার সময় মাণিকতারা ছিল ছল চোখে তাহার মাতাকে বলিয়া গেল, যেন পাথুকে শীজ পাঠাইয়া দেওয়া হয়।