পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Nu \Dy^S) এই সকল কবি একবারে স্বভাবের শিশু । কঙ্কের বিরহে যখন লীলা বাগানে বাগানে ঘুরিয়া ভ্ৰমরের নিকট কঙ্কের সংবাদ জিজ্ঞাসা করিতেছে, তখন কবি লিখিয়াছেন, যে ভ্ৰমরটি আজ জিজ্ঞাসিত হইয়া চলিয়া গেল, কাশ আর সে বাগানে আসিল না, সুতরাং সংবাদ দিবে কে ? “নিত্য আসে নব পাখী নূতন ভ্ৰমর।

  • ांजिश उ५ांgल cकश् ना 6ामू ऐटखद्र ।”

বর্ষাকালের সেই নবনীল জলদকান্তি, মধ্যে মধ্যে বিদ্যুতের চমক । রঘুসুত কবি এই ষড়ঋতুর যে চিত্র আঁকিয়াছেন তাহাতে মনে হয় যেন প্ৰকৃতির সম্মুখে বসিয়া তিনি দৃশ্যের পর দৃশ্য নকল করিয়া গিয়াছেন! পৃথিবীর জ্বালাময় বুকে শীতল জল ঢালিবার জন্য বর্ষা-রাণী ऊञांन्नि८ऊ८छ्न्न-कदि ‘शि८ऊ८छ्ञ “হাতেতে সোনার ঝারি বর্ষা নেমে আসে।” এই সোনার ঝারি বিদ্যুৎ ; স্বর্ণখচিত ঝারির ন্যায় মবিদ্যুৎ মেঘ-জলবিন্দু ঢালিতেছেন, বর্ষারাণীর এই রূপ পল্লীকবিরা যাহা দেখেন, আমরা সহরবাসীরা সে রূপ দেখিতে পাই না । O a বর্ষার আর একটি বর্ণনা কবি রঘুসুত যাহা দিয়াছেন, তাহা নিরুপম ঃ

  • थांवों आजिव्ल भांgथ खgलद्र अभद्रा ।

°५ब्र डॉन वcश् भोंggनद्म १ांब्रा ! জলেতে কমল ফোটে আর নদী-কুল। গন্ধে আমোদিত করে ফোটে কেয়া ফুল । अigनिभा क्षांब्रां भिgद्ध दgय ब्रि भाg५ । 'दठ कथा क9' दक् िऊँति ब्रि ogथ ॥” কি দুৰ্য্যোগ, শ্রাবণের বৃষ্টিতে সৰ্ব্বাঙ্গ সিক্ত, মাথার উপর বজের ভীষণ গর্জন, কখন মাথায় পড়িবে—তাহার ঠিকানা নাই, তবু একটা ক্ষুদ্র পাখী।