পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫০৫

বেদ-পুরাণ-সার কণ্ঠে যার গাথা। गांधूनद्र घtद्ध दैीं१ गद्मश्रङौ भांड् । বেদ-বিধি শাস্ত্ৰে যার ক্ষমতা অপার । আর বার বন্দি গাই চরণ র্তাহার। শ্মশানের বন্ধু মোর দুঃসময় পাইয়া । उंौदन कब्रिक गॉन °८ श्शन थ्रिी ॥ দুই দিন নাহি খাই অল্প আর পানি। হাতে ধরি আশ্রমে লইলা মোরে মুনি । ক্ষীর সর দিলা মোরে গায়িত্রী জননী। মরিবার কালে মোর বঁাচাইলা প্ৰাণী ॥ न् िकशि८छ् कश्क न्द्र 5ब्र८० ।। শোধিতে মায়ের ঋণ না পারি জীবনে ॥ নদী মধ্যে বন্দি গাই রাজরাজেশ্বরী। डिांग छांत्रिंब थांद्र °न कत्रिं वांड्रिी ॥ ऊांशांद्र •ंद्रप्ऊ दशेन श्ब्द्र ८ांद्रांभ । জন্মভূমি বন্দি গাই নাম বিপ্ৰপুর গ্ৰাম ॥ এই বন্দনায় কোন দেব-দেবীর নাম নাই, কোন তীর্থস্থানের উদ্দেশ্যে প্ৰণাম নাই, নিৰ্ভীক সত্যবাদী কবি তাহার চণ্ডাল জননীকে “গদীশচন্ন সমান যার পবিত্ৰ অন্তর” বলিয়া করযোড়ে প্ৰণাম করিয়াছেন। কঙ্ক ভিন্ন আর কোন ব্ৰাহ্মণ তনয় কি এইভাবে চণ্ডালিনীকে বন্দনা করিতে পারিত ? তঁাহার স্বগ্রাম এবং গ্রামের প্রান্তবাহী রাজরাজেশ্বরী নদী,-ভঁৰ্তাহার চক্ষে সর্বাপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ তীর্থ। এই প্ৰত্যক্ষবাদী, সত্যভাষী কবি অপর কোন তীর্থের নাম করেন নাই। রাজী নদী ও বিপ্ৰপুর গ্রাম তাহার চক্ষে প্ৰধান তীর্থ, এই দুই তীর্থের মহিমা তিনি নিজে উপলব্ধি করিয়া তাহাদের স্তুতি গান করিয়া বন্দনাটি পরিসমাপ্ত করিয়াছেন। 8)