পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ve-Y বাংলার পুরনারী কবি নিতাই চাঁদ বলিতেছেন, “নারী-জীবনের যৌবনকাল একটা রহস্য, -এই আশ্চৰ্য্য ভুবনবিজয়ী জিনিষ বিধাতা কোন উপাদানে গড়িয়াছেন ?” কবি নিতাই টাব্দে বলে-“ভুবন ছিনিয়া । যৌবন গড়িল বিধি কোন চিজ দিয়া ৷” ডোম নারী দৃতিকে বিদায়ের কালে বলিল— “বাঁশের বঁাশী হইতাম দুতি লো পাইতাম সুখ। বাজনের ছলে দিতাম বঁধুর মুখে মুখ ॥” “আমার সাজের বাতি নিবু নিবু। তাহা তৈল দিয়া জ্বালাইতে হইবে। আজ ঘরে যাও-তঁাহার সঙ্গে আজ দেখা হইবে না-আমার এই নিবেদন ऊँझांक खांनांछेe ।” দৃতি ফিরিয়া যাইয়া পুনরায় আসিয়া বলিল—“তুমি নিবিষ্ট হইয়া ঘরের কাজ করিতেছ, আমায় আবার শ্যাম রায় পাঠাইয়া দিলেন। তিনি গাঙ্গের ঘাটে তোমার প্রতীক্ষায় দাড়াইয়া আছেন, দয়া করিয়া একবারটি यफ्रेि उांजिाऊ !” नौडीटलज्ञ छूथ ডোমের মেয়ে বলিতেছে,-“কুমার পথ ছাড়, বেলা যায়। আমি ডোমের মেয়ে-আমার গায় হাত দিও না। তুমি আতি বড়, আমি অতি ছোট । আমার সঙ্গে ভাব করিলে তোমারই জাতি যাইবে । তুমি বাগানের সেরা ফুল-আমি কঁাটার মত পথ আগলাইয়া আছি। আমার সঙ্গে তোমার মিলন হইলে সকলে তোমাকে খোটা দিবে। তুমি বঁধু রাজার ছেলে-আমি সামান্য ডোম নারী। আমার সঙ্গে ভাব করিয়া সুখ পাইবে না। তুমি সাগর ও সমুদ্রের যাত্রী,-এই শুকনো ডাঙ্গায় নৌকা বাহিয়া কেন বিড়ম্বিত হইতে চাও