পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

st NOO) “গলায় পুষ্পের মালা না হইল বাসি। একবার না দেখিলাম তোমার মুখের হাসি ৷ भ-दां° ब्रांऊJ-श्रांप्रे श्रांध्र नl cछेक्षिः । বনবাসী হৈলা বঁধু আমার লাগিয়া। সুন্দর রাজার পুত্র আমি তো ডোমিনী । হেলায় হারালাম রত্ব আমি অভাগিনী ॥ দারুণ গাবরিয়া বঁধুরে বধিল পরাণ। এই বিষ খাইয়া আমি ত্যজিব পরাণ ॥ ख्igब्लl5न्। এই পালাটি শ্ৰীযুক্ত চন্দ্ৰকুমার দে মৈমনসিংহ গুপ্ত-বৃন্দাবনবাসী কমলদাস গায়কের মুখে শুনিয়া সংগ্রহ করেন। কমলদাস ছাড়া আরো দুই তিনটি গায়কের কথা তিনি আমাকে লিখিয়া জানান, র্তাহারা এই গানের সামান্য অংশ জানিতেন । কমলদাস একটি একতারা মাত্রী সম্বল হইয়া পল্লীতে পল্লীতে তাহার অপূৰ্ব্ব সংগ্ৰহ হইতে গানগুলি গাহিয়া ফিরিতেন, তাহার স্মৃতি পালা গানের বিরাট রত্নাকর । যে বিধাতা ভ্রমরকে গুঞ্জন করিতে শিখাইয়াছিলেন, ও কোকিলের কণ্ঠে পঞ্চম স্বর দিয়াছিলেন, সেই বিধাতার বরে কমলদাস বাবাজির কণ্ঠের স্বর তিনি মধু হইতে মধুর করিয়া সৃষ্টি করিয়াছিলেন। ধোপার মেয়ে, শ্যাম রায়, মহুয়া প্ৰভৃতি কয়েকটি পল্লী সঙ্গীতের ভাব ও ভাষাগত একটা সাদৃশ্য আছে, ইহারা সাহিত্যের একটা বিশেষযুগের লক্ষণ বহন করে । সহজিয়ার প্ৰেমকে ভাব রাজ্যের যে উচ্চ গ্রামে লইয়া গিয়াছিলেন, এই তিনটি গানেই তাহার সুস্পষ্ট পরিচয় আছে। এই তিনটি গানের নায়কেরা সকলেই বড় ঘরের লোক, কিন্তু তঁাহারা নিম্ন শ্রেণীর মেয়েদের প্রেমের ফঁাদে পড়িয়াছিলেন ; এই ভালবাসার জন্য এমন ত্যাগ