পাতা:বাংলার ব্রত - অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दांवांद्र उड्ड ܓܟܠ দিলে সুৰ্য উদয়ের সাহায্য করা হবে। এখানে কামনা হল সুৰ্যের অভু্যদয় । ক্রিয়াটিও হল কুয়াশা ভেঙে দেওয়া ও সূর্যকে আহবান। দ্বিতীয় অংশে চন্দ্ৰকলাকে দীর্ঘকেশী গোল-খাড়িয়া-পায়ে একটি মেয়ে এবং সূর্যকে রাজা-বর এবং সেইসঙ্গে সূর্যের মা ও চন্দ্ৰকলার বাপ কল্পনা ক’রে মানুষের নিজের মনের মধ্যে শ্বশুড়বাড়ি বাপের বাড়ির যে-সব ছবি আছে, সুৰ্যের রূপকের ছলে সেইগুলোকে স্মৃতি দিয়ে দেখছে। তৃতীয় অংশে সূর্য-পুত্র বা রায়ের পুত্ৰ রাউল বা লাউল, এক কথায় বসন্তদেব-টোপরের আকারে এর একটি স্মৃতি মানুষে গড়েছে এবং সেটিকে ফুলে সাজিয়ে মাটির পুতুল হালামালার সঙ্গে বিয়ের খেলা খেলছে। এখানে কল্পনার রাজ্য থেকে একেবারে বাস্তবের রাজ্যে বসন্তকে টেনে এনে মাটির সঙ্গে ঘরের নিত্যকাজের এবং খুঁটিনাটির DBDD DD DS DBS DBBDBD BDDDBDB DBDDB DLBDSEHLLLL YBS তার ছেলেকে ঘুম পাড়ানো দুধ খাওয়ানো, মানুষ করে তোলার নানা কাজ । এই পুতুলখেলা আর-একটু অগ্রসর হলেই মা-যশোদার নীলমণিকে ক্ষীর সব ননী খাওয়ানো-‘খাওয়াব সর, মাখাব ননী’ এবং জগন্নাথকে খিচুড়িভোগ রাজভোগ দিয়ে, তার রাজবেশ হস্তী বেশ এমনি নানা বেশ এবং রুক্মিণীহরণ BBDBD TDD DDD DBDD BD DBBD DBDD DBSBBDB BB BDDDB ñvyf:g I ভাদুলি ব্ৰতাটি আমরা দেখলেম-বর্ষা দেশ জলে ভাসিয়ে দিয়ে বিদায় হচ্ছে আর শরৎ আসছে, এরই একটা উৎসব। মাঘমণ্ডল ব্ৰন্তে-শীতের কুয়াশা কেটে সুর্যের আলোতে ঝলমল বসন্তদিনগুলি আসছে, তারই উৎসব। দু-জায়গাতেই মানুষের মনের কামনা নাট্যক্রিয়ায় আপনাকে ব্যক্ত করলে । এমনি শসপাতার ব্ৰত। সেখানে আমরা দেখি মানুষ শস্যের কামনা করছে ; কিন্তু সেই কামনা সফল করবার জন্যে সে যে নিশ্চেষ্টভাবে কোনো দেবতার কাছে জোড়হাতে দাও দাও” করছে তা নয় ; সে যে-ক্রিয়াটা করছে তাতে সত্যিই ফসল ফলিয়ে যাচ্ছে এবং ফসল ফলার যে আনন্দ সেটা নাচ গান এমনি নানা ক্রিয়ায় প্ৰকাশ করছে। বর্ধমান অঞ্চলের মেয়েদের মধ্যে