পাতা:বাংলার ব্রত - অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Kyo दरव्ह्न ड्ङ সমস্তই একান্নবর্তী পরিবারের অন্তর্গত রয়েছে এবং তারাই বড়ো হয়ে ক্ৰমে স্ব-স্ব-প্রধান স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র হয়ে উঠছে- ধর্ম ও শিল্প-সাহিত্যের ইতিহাসের মূলে এই কথা রয়েছে দেখি। এই স্বতন্ত্রতা শিল্প-সাহিত্য এবং ধর্মের প্রচারের পক্ষে দরকার হয় কি না এবং এই পার্থক্য থাকা ভালো কি মন্দ, সেটা বিচার করতে বসা কেবল তর্ক করা মাত্র। এইটে ঘটেছে। একসময়ে দেবমন্দিরের সঙ্গে নাটমন্দির এবং পূজাপার্বণের সঙ্গে দেবতার চরিত বর্ণনা করে চন্দনযাত্রা tDBBBD DBBB OD DD BDBD DLD BBD BDBBD DDB DBS এখন তারা সে সম্পর্ক সে গলাগলি ভাব ছেড়েছে ; ধর্মমন্দিরে, নাটকের রঙ্গমঞ্চেও শিল্পপ্ৰদৰ্শনীতে সুনিদিষ্ট ভাগ হয়ে গিয়েছে। এখন আর থিয়েটারে কি গানের মজলিশে কিংবা চিত্ৰপ্ৰদৰ্শনীতে গিয়ে বলা চলে না যে, আমরা ব্ৰতী, ব্রত করতে বসেছি । ব্ৰতের ছড়াগুলির সঙ্গে ব্ৰতীর কামনার যে যোগ, ব্ৰতের আলপনাগুলির সঙ্গেও ঠিক সেই যোগটিই দেখা যায়। কতকগুলি ছড়া রয়েছে কেবল কামনা উচ্চারণ করাই যার কাজ : বঁশের কেঁাড়া, শালের কেঁাড়া, cकैफांद्र মাথায় ঢালি ঘি 5 यांत्रिं न इंद्दे ब्रांखांद्र दिीं । किर्द : আমরা পূজা করি পিটালির চিরুনি। আমাগো হয় যেন সোনার চিরুনি । ইত্যাদি আর-কতকগুলি ছড়া, যার উদ্দেশ্য শুধু কামনাটা উচ্চারণ নয়, কাজের জন্য যেটুকু তার চেয়ে অনেকটা বাজে সুর-স্যার চলা-বলা রয়েছেযেমন দেখা গেল। মাঘমণ্ডল ব্ৰতের সুৰ্যের বিয়ের ছড়াগুলিতে । আলপনাগুলি তেমনি দেখি দুই শ্রেণীর। একরকম আলপনা- সেগুলি কেবল অক্ষর বা চিত্রমূতি-কতকটা ইজিপ্তের চিত্রাক্ষরের মতো । এই সব আলপনায় মানুষ নানা অলংকারের কামনা করে পিটুলির সব গহনা একেছে। সেঁজুতিব্ৰতের আলপনায় ঘরবাড়ি, চন্দ্ৰসূৰ্য, নুপুরিগাছ, রান্নাঘর, গোয়ালঘর সবই