পাতা:বাংলা ব্যাকরণ ও রচনা শিক্ষা.pdf/১৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दछ†ढा-दकिड्र° । করিয়া তদ্বারা আপনার দেহ বেষ্টন করিয়া ফেলে, তাহাকেই রেশমের গুটী বলে। রেশম কীট কিছুদিন এই গুটিকা মধ্যে আবদ্ধ থাকিয়া যখন প্ৰজাপতির আকার ধারণ করে, তখন গুটিকা ভেদ করিয়া বহির্গত হয়। বঙ্গদেশে চারি প্রকার রেশম কীট দেখিতে পাওয়া যায়। কীট-প্ৰতিপালন ও গুটিকা-রক্ষার বিশেষ নিয়ম আছে। গুটিকা গুলি উত্তপ্ত জলে সিদ্ধ করিয়া অনায়াসে তাহা হইতে সুত্ৰ বাহির করা যায়। চীনি নামক কীটের একটি গুটিতে এক রতি পরিমিত রেশম জন্মে। উহার দৈর্ঘ্য প্ৰায় ৮০ ০ হাত হয়। রেশম হইতে অতি উৎকৃষ্ট সুন্ম বস্ত্ৰ নিস্মিত হয় । রেশম-সুত্ৰ-নিস্মিত বস্ত্ৰ উত্তম তড়িৎ-অপরিচালক । হিন্দুগণ পবিত্ৰবোধে পূজাৰ্চনাদি সময়ে ইহার ব্যবহার করিয়া থাকেন। ভারতবর্ষ, চীন, জাপান প্রভৃতি দেশে প্রচুর পরিমাণে রেশম প্ৰস্তুত হইয়া থাকে । দেশ বিষয়ক প্ৰবন্ধে-সীমা, পরিমাণফল, লোক সংখ্যা, অবস্থিতি, জলবায়ু, স্বাভাবিক দৃশ্য, প্ৰাকৃতিক বিভাগ, অধিবাসী, আচার ব্যবহার, শাসন প্ৰণালী, উৎপন্ন দ্রব্য, কৃষি বাণিজ্যাদি, ঐতিহাসিক श्छेना । “বাঙ্গালা’ বাঙ্গালা, বিহার ও উড়িষ্যার কিয়দংশ লইয়া সমগ্র বাঙ্গালা দেশ । ইহার উত্তরসীমা ভোট, সিকিম ও নেপাল রাজ্য, পূৰ্ব্বসীমা ব্ৰহ্মদেশ, দক্ষিণসীমা বঙ্গোপসাগর, পশ্চিম সীমা উত্তর-পশ্চিম-যুক্ত-প্ৰদেশস্থিত কতিপয় জেলা । পরিমাণ—ফল প্ৰায় ৫৬,৭৫০ বৰ্গ ক্রোশ এবং লোকংখ্যা প্ৰায় আট কোটা । উত্তরাংশ অপেক্ষা দক্ষিণাংশ নিম্ন ; নিয়া প্রদেশের অন্তৰ্গত ‘নদীবহুল প্রদেশের কোন কোন অংশ প্ৰতি বর্ষে