পাতা:বাংলা লিরিকের গোড়ার কথা.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা লিরিকের গোড়ার কথা > > না, জলও খায় না । হরিণ-হরিণীতে কাছ-ছাড়াছাড়ি, কেউ কারুর সন্ধান পায় না। তাই হরিণী একদিন হরিণকে দেখতে পেয়ে বললে, শুনছ হরিণ, এ-বন ছেড়ে সরে পড় । সেই শুনে, তীরের মত ছুটল সেই হরিণ। ত্রস্ত হরিণের খুরটুকুও আর দেখা গেল না। ভুসুকুপাদ বলেন, এততেও মূখদের মনে কোনো দাগই পড়ল না। 鱷 আবার : গঙ্গা জউনা মাঝে রে বহই নাই । তহি বুড়িলী মাতঙ্গীপোইআ লীলে পার করেই। বাহতু ডোম্বী বাহলে ডোম্বী বাটত ভইল উছারা । সদগুরু পাঅপএ জাইব পুণু জিণউর । গঙ্গা-যমুনার মাঝ দিয়ে নৌকা বেয়ে নিয়ে চলেছে ডোমকন্যা। প্রেমরলে মত্ত সেই কন্যা নায়ে চড়িয়ে অবলীলাক্রমে পার করে দেয় । ডোমকন্তে, দিন তো বেড়ে চলল। বেয়ে নিয়ে চল ডোম্বীপাদকে সেই পরমানন্দেভরা জিনপুরে, যেখানে সে সদগুরুর পাদপদ্মের দর্শন পাবে। আর একটি : কুলে কুলে মা হোইরে মুঢ় উজ বাট সংসার। বাল ভিণ একু বাকু ণ ভূলহ রাজপথ কন্ধার । মাআমোহ সমুদ্রারে অন্ত ন বুঝসি থাহা। অগে নাব ন ভেলা দীসই ভস্তি ৭ পুচ্ছসি নাহা । বাম দাহিণ দে বাট চ্ছাড়া শান্তি বুলথেউ সংকেলিউ। ঘাট ৭ গুমা খড়তড়ি ণ হোই আঁখি বুজিঅ বাট জাইউ । কুলে-কুলে আর ঘুরে মরিস নে মিছে। , চেয়ে দেখ, এই সংসারের মাঝখানেই তো এক সহজ পথ আছে। শিশুর মতো তুলে তুই ঐ