পাতা:বাংলা সাময়িক-পত্র (১৮১৮-১৮৬৮).pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

5फूथं পরিচ্ছেদ, ১৮৪৩-১৮৫৭ సీt श्न्यूिवशू ( মাসিক ) । আগষ্ট ১৮৪৭ ৷৷ ১৮৪৭ সনের আগস্ট মাসে ‘হিন্দুৰন্থ' প্রক শিত হয় । ‘সংবাদ প্রভাকরে’ ( ১ বৈশাখ >Rat) 2ーt* :ー ১২:৫৪, ভাদ্র ।--হিন্দুবন্ধু নামে ধৰ্ম্মবিষয়ক এক পত্ৰ প্ৰকাশ হুইয়াছিল । ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ‘সংবাদ প্রভাকরে’ ( ১ বৈশাখ ১২৫৯ ) লিখিয়াছেন, “হিন্দুবন্ধ' একখানি “সাপ্তাহিক পত্র, ইহার সম্পাদক উমাচরণ ভদ্র। প্রকৃতপক্ষে ইহা একখানি মাসিক পত্ৰ । 'ধৰ্ম্মরাজ’ পত্রে ( ফাস্তুনা ১২৫৯ ) প্ৰকাশ :- কয়েক বৎসরাতীত হইল ইহানগরীতে খৃষ্টধৰ্ম্মের প্রাতিপক্ষিক “হিন্দু বন্ধু’ নামক একখানি মাসিক পত্র প্রকািটত হইয়া প্ৰায় চারি মাস কাল জীবিত ছিল, তাহার কাৰ্য্যাদি অতি সুনিয়মে নিম্পাদিত হুইত, যে হেতু, এমত পত্ৰ প্ৰকাশিত হওয়া সকলেরই প্রার্থনীয় বটে, তাহাতে সেই হিন্দু বন্ধুর প্রতি প্ৰায় পঞ্চ শত ব্যক্তি বন্ধুতা প্ৰদৰ্শন করত গ্রাহক হুইয়া যথানিয়মে বেতন প্ৰদান করিতে•, কিন্তু কেমন দ্বেষাচার যে কোন মতেই একতার সংস্থিতি হইতে পাইল না, যে মহাশয় প্রধান ছিলেন, ভঁাহাের আন্তরিক অর্জন স্পাহার আধিক্য হুইয়া হিন্দুবন্ধুর বেতন যাহা কিছু আদায় হইত। তাহার সমুদায়ই তিনি হস্তগত করিয়া লাই৩ে৭, এমতে সুতরাং অপরাপর অধ্যক্ষদিগের সহিত তাহার ভাবান্তর হইয়া উঠিল, সেই অনৈক্যই কাল স্বরূপ হইয়া হিন্দুবন্ধুকে একজন অকৃতী কুশূল প্ৰহাপ্ৰভু হুস্তে সমৰ্পিত করিল, তৎপরে কথঞ্চিন্দ্রপে একবার মাত্ৰ প্ৰকাশ পাইয়া অকৃত সম্পাদনেই সেই পত্ৰ লীলাসম্বরণ করে । এই ক্ষণেও অনেকে সেই মত হিন্দুবন্ধুর নিমিত্ত শোচনা করেন। রঙ্গপুর বাৰ্ত্তাবহ (সাপ্তাহিক) । আগস্ট ১৮৪৭ ৷৷ ১২৫৪ সালের ভাদ্র ( আগস্ট ১৮৪৭ ) মাসে রংপুরের কুণ্ডী পরগণার বিরুদ্যোৎসাহী ভূম্যধিকারী কালীচন্দ্র রায় চৌধুরীর আনুকূল্যে রংপুর হইতে ‘রঙ্গপুর বাৰ্ত্তাধহ” নামে সাপ্তাহিক পত্ৰ প্ৰকাশিত হয় । ‘সংবাদ প্রভাকরে’ ( ১ বৈশাখ ১২৫৫ ) প্ৰকাশ ১২:৫৪, ভাদ্র ।--জিলা রঙ্গপুরে ‘রঙ্গপুর বাৰ্ত্তাবিহু’ নামক এক মহোপকারক সমাচার * ॐ डि छ् ! ‘রঙ্গপুর বাৰ্ত্তাবহ’ পরিচালন কৰিতেন গুরুচাবণ রায় । তাহার মৃত্যুর পর নীলাম্বর মুখোপাধ্যায় সম্পাদক হন : --সহযোগি ভ্রাতাদিগকে এবং করুণাপুৰ্ণ গ্ৰাহক মহোদয়গণকে যথা বিহিত অভিবাদন পূর্বক আমি অন্ত রঙ্গপুর বার্ভাবহু পত্রের সম্পাদকীয় আসন গ্ৰহণ করিলাম।--অধুনা বাৰ্ত্তাবহ প্ৰকাশের বিলম্বের কারণ বক্তব্য । এই পত্রের পূর্ব সম্পাদক গুরুচরণ রায় গত ৩। ভাদ্র [ ১২৫৮ ] সোমবার দিবস পরলোক গমন করাতে আঁঠহার। বিধবা স্ত্রী শ্ৰীযুতা ভাগীরথী দেবী বাৰ্ত্তাবহ যন্ত্রের তাবৎ বস্তু ও দেনা পাওনা ইত্যাদি সমুদয় আমার স্থানে বিক্রয় করেন,