পাতা:বাংলা সাময়িক-পত্র (১৮১৮-১৮৬৮).pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা সাময়িক-পত্ৰ ܠܬܠܵ এতম্বেশীয় লোকেরদের সংজ্ঞান ও গুণ যাহাতে বৃদ্ধি হয়। এমত উপায় করা সত্যপ্ৰদীপে थंथांन स्त्रख्रिश्टां । অনন্তর যে সকল আইন ও সদর আদালতের যে সমস্ত পত্র ও রিপোর্ট অর্থাৎ নজির ও সদর বোর্ড প্রভৃতির ষে সকল পত্র পাঠ করিয়া পাঠক মহাশয়েরা সন্তুষ্ট হইতে পারেন। তাহাও এই সত্যপ্ৰদীপ পত্রে প্রকাশ হুইবেক ও তদ্বিষয়ে আমারদের ও পত্র প্রেরকেরদের উল্লেখ্য সকল কথা অবাধে প্ৰকাশ করিব। তড়িয় উদ্যান ও ক্ষেত্ৰ কৰ্ষণাৰ্থ সভার যে কোন কাৰ্য্যেতে কিম্বা প্ৰস্তাবেতে ভূম্যধিকারিরদের ও কৃষাণেরদের পরিশ্রমের লাঘব ও লভ্য সম্ভাবনা তাহা জ্ঞাত করাইব এবং পদার্থ ও শিল্প প্ৰভৃতি বিদ্যা সম্পৰ্কীয় নানারূপ প্ৰস্তাব বিন্যাৰ্থ মহাশয়েরদের সন্তোষার্থে প্ৰতি সপ্তাহে প্ৰকাশ করিব তন্মধ্যে যে২ কথা সহজে বোধগম্য নহে ব্যাখ্যার্থে তাহার প্রতিবিম্ব কথন ২. প্ৰকাশ হুইবেক • • • দেওয়ানী ফৌজদারীপ্রভৃতি যে পদে যিনি নিযুক্ত হন। তাহার সম্বাদ ও সভ্য DDDBLLLuBBBD DDBDD BBBDDDBLLDD BBL BBDS এক বৎসর পরে “সত্যপ্ৰদীপে'র স্থলে শ্ৰীরামপুর হইতে ‘সমাচার দর্পণ” পুনঃপ্রকাশিত হয়। ‘সত্যপ্ৰদীপে'র শেষ সংখ্যার প্রকাশকাল-২৬ এপ্রিল ১৮৫১ । এই সংখ্যায় প্ৰকাশিত “পাঠক মহাশয়বর্গের প্রতি সত্যপ্ৰদীপের ধিনীতিপূর্বক প্ৰণতি” এইরূপ :- মদীয় বৰ্ত্তমান আকৃতি প্ৰকৃতি সমুচিত বচনাদি দৰ্শন পঠন বোধনাৰ্থ আর মহাশয়েরদের সমীপস্থ হুইবে না • • • আগামী সপ্তাহে সমাচার দর্পণ সুবেশে মহামহিম পাঠকগণের সুচারু করকমলগত হুইবেক । তাহাতে প্ৰদীপের প্রতিবিম্বাও দর্পণে সংলগ্ন হইয়া দ্বিগুণ দীপ্তি প্ৰদৰ্শক হুইবেক । ” फूज्ञबौक्रमिका (মাসিক) । জুন ১৮৫০ ৷৷ ১৮৫০ সনের জুন মাসে ‘দূরবীক্ষণিকা’ নামে একখানি মাসিক পত্র খিদিরপুর হইতে প্রকাশিত হয়। ‘সংবাদ প্রভাকরে” (২ বৈশাখ ১২৫৮) প্ৰকাশ,- আষাঢ়, ১২৫৭ - দূরবীক্ষণিক নামী এক মাসিক পত্রিকা প্ৰকটিত হয়। শ্ৰীরামপুরের ‘সত্যপ্ৰদীপে’ (৬ জুলাই ১৮৫০) “দুৱৰীক্ষণিকা’ সম্বন্ধে আরও কিছু সংবাদ *is硝 平岡3ー দূরবীক্ষণিক পত্র। খিদিরপুর নিবাসি শ্ৰীযুত দ্বারকানাথ মজুমদার মহাশয় উক্ত DBDBB TDB BDS DDBBDD DD sBD BDDDBDBBD S S g gB BBu DDD কতিপয় মহাশয়কর্তৃক সম্পাদিত হইতেছে এবং তঁাহারা তৎপ্রকাশের এই অভিপ্ৰায় লিখিয়াছেন। এই পত্র “নানাপ্রকার বিজ্ঞা দ্বারা পরিপূর্ণ হুইবেক, অর্থাৎ ভূগোল, ভূতত্ত্ব, জ্যোতিষ, রত্নাকর, রসায়ন এবং পদার্থ প্রভৃতি লানা প্রকার বিজ্ঞা ইহার অঙ্গীভূত হুইবেক । প্ৰাপ্তিমত অনেক দেশের-বিশেষতঃ ভারতবর্ষের-প্ৰাচীন এবং আধুনিক ইতিহাস প্ৰকাশ করা যাইবেক । কেবল নিয়মিত বিদ্যা মাত্র প্রচার দ্বারা দেশের সম্পূর্ণ মঙ্গলের সম্ভাবনা