* > b ৪০ প্রতিজ্ঞার ফল প্রাপ্ত হন নাই ; কেননা ঈশ্বর আমাদের নিমিত্ত পূৰ্ব্বাবধি কোন শ্রেষ্ঠ বিষয় লক্ষ্য করিয়াছিলেন, যেন তাহারা আমাদের ব্যতিরেকে সিদ্ধি ন পান । নানাবিধ আশ্বাস-বাক্য । স্বৰ্গীয় পথে ধাবন । প্রভুর শাসনের শুভ ফল । Sર অতএব এমন বৃহৎ সাক্ষিমেঘে বেষ্টিত হওয়াতে আইস, আমরাও সমস্ত বোঝা ও সহজ বাধাজনক পাপ ফেলিয়া দিয়া ধৈর্য্যপূৰ্ব্বক আমাদের সন্মুখস্থ ২ ধীবন-ক্ষেত্রে দৌড়ি ; বিশ্বাসের আদিকৰ্ত্ত ও সিদ্ধিকর্তা যীশুর প্রতি দৃষ্টি রাখি ; তিনিই আপনার সম্মুখস্থ আনন্দের নিমিত্ত ক্রুশ সঙ্গ করিলেন, অপমান তুচ্ছ করিলেন, এবং ঈশ্বরের সিংহাসনের দক্ষিণে ৩ উপবিষ্ট হইয়াছেন । তাঁহাকেই আলোচনা কর, যিনি আপনার বিরুদ্ধে পাপিগণের এমন প্রতিবাদ সহ করিয়াছিলেন, যেন প্রাণের ক্লান্তিতে অবসন্ন না হও । ৪ তোমরা পাপের সহিত যুদ্ধ করিতে করিতে এখনও ৫ রক্তব্যয় পৰ্য্যন্ত প্রতিরোধ কর নাই ; আর তোমরা সেই আশ্বাসবাক্য ভুলিয়া গিয়াছ, যাহা পুত্ৰ বলিয়া তোমাদের সহিত কথাবার্তা কহিতেছে, * “হে আমার পুত্র, প্রভুর শাসন তুচ্ছ করিও না, তাহার দ্বারা অনুযুক্ত হইলে ক্লান্ত হইও না। ৬ কেননা প্রভু যাহাকে প্রেম করেন, তাহাকেই শাসন করেন, যে কোন পুত্রকে গ্রহণ করেন, তাহাকেই প্রহর করেন ।” ৭ শাসনের জন্তই তোমরা সহ্য করিতেছ + ; যেমন পুত্রদের প্রতি, তেমনি ঈশ্বর তোমাদের প্রতি ব্যবহার করিতেছেন ; কেননা পিতা যাহাকে শাসন না করেন, ৮ এমন পুত্র কোথায় ? কিন্তু তোমাদের শাসন যদি না হয়—সকলেই ত তাহার ভাগী—তবে সুতরাং তোমরা জারজ, পুত্র নও। ৯ আবার আমাদের মাংসের পিতারা অামাদের শাসনকারী ছিলেন, এবং আমরা তাহাদিগকে সমাদর করিতাম , তবে যিনি আত্মা সকলের পিতা, আমরা কি অনেক গুণ অধিক পরিমাণে র্তাহার বশীভূত হইয়াজীবন ১• ধারণ করিব না ? উহারা ত অল্পদিনের নিমিত্ত, উহাদের যেমন বিহিত বোধ হইত, তেমনই শাসন করিতেন, কিন্তু ইনি হিতের নিমিত্তই করিতেছেন, যেন আমরা ১১ তাহার পবিত্রতার ভাগী হই । কোন শাসনই আপাততঃ আনন্দের বিষয় বোধ হয় না, কিন্তু দুঃখের বিষয় বোধ হয় ; তথাপি তদ্বারা যাহাঁদের অভ্যাস জন্মিয়াছে, তাহাদিগকে তাহ পশ্চাৎ ধাৰ্ম্মিকতার শান্তিযুক্ত ফল ১২ প্রদান করে । অতএব তোমরা শিথিল হস্ত ও অবশ ৩ হাটু সবল কর : এবং আপন আপন চরণের জন্য $ + ( वा ) रुत्व । $ হিতে ৪ ; ২৬ । গ্ৰীক ।
- fহতে ৩ : ১১, ১২ ৷ # যিশাইয় ৩৫ ; ৩ ।
ইব্রীয় । [ > * ; 8 ०– ४ १ ; २४ } সরল পথ প্রস্তুত কর, যেন যাহা খঞ্জ তাহী স্থানচ্যুত না হয়, বরং হস্থ হয় । শান্তিভাব ও শুচিত সম্বন্ধে নিৰেন্দন । সকলের সহিত শান্তির অনুধাবন কর, এবং পবিত্রতার অনুধাবন কর, যাহা ব্যতিরেকে কেহই প্রভুর দর্শন পাইবে না ; সাবধান হইয়া দেখ, পাছে কেহ ঈশ্বরের ১৫ অনুগ্রহ হইতে বঞ্চিত হয় ; পাছে তিক্ততার কোন মূল অঙ্কুরিত হইয়া তোমাদিগকে উৎপীড়িত করে, এবং ১৬ ইহাতে অধিকাংশ লোক দূষিত হয় ; পাছে কেহ ব্যভিচারী বা ধৰ্ম্মবিরূপক হয়, যেমন এর্ষেী, সে ত এক বারের খাদ্যের নিমিত্ত আপন জ্যেষ্ঠাধিকার বিক্রয় ১৭ করিয়াছিল। তোমরা ত জান, তৎপরে যখন সে আশীৰ্ব্বাদের অধিকারী হইতে বাঞ্ছা করিল, তখন সজল নয়নে সযত্নে তাহার চেষ্টা করিলেও অগ্রাহ্য হইল, কারণ সে মনঃপরিবর্তনের স্থান পাইল না । * অকম্পমান রাজ্যের অধিকারীদের সৌভাগ্য । কারণ তোমরা সেই পৃষ্ঠ ও অগ্নিতে প্রজ্বলিত পৰ্ব্বত, কৃষ্ণবর্ণ মেঘ, অন্ধকার, ঝড়, তুরীর ধ্বনি ও বাক্যের শব্দ ১৯ এই সকলের নিকট উপস্থিত হও নাই। সেই শব্দ যাহারা শুনিয়াছিল, তাহারা প্রার্থনা করিয়াছিল, ২০ যেন তাহীদের কাছে আর কথা বলা না হয় ; কারণ এই আজ্ঞ তাহার সহ করিতে পারিল না, “যদি কোন পশু পৰ্ব্বত স্পর্শ করে, তবে সেও প্রস্তরাঘাতে ২১ হত হইবে :” এবং সেই দর্শন এমন ভয়ঙ্কর ছিল যে, মোশি কহিলেন, “ আমি নিতান্তই ভীত ও কম্পিত ২২ হইতেছি।” + কিন্তু তোমরা এই সকলের নিকটে উপস্থিত হইয়াছ, যথা, সিয়োন পৰ্ব্বত, জীবন্ত ঈশ্বরের ২৩ পুরী স্বগীয় যিরশালেম, অযুত অযুত দূত, স্বর্গে লিখিত প্রথমজাতদের সাধারণ সভা ও মণ্ডলী, সকলের বিচারকর্তা ঈশ্বর, সিদ্ধিপ্রাপ্ত ধাৰ্ম্মিকগণের আত্মা, ২৪ নূতন নিয়মের মধ্যস্থ যীশু, এবং প্রোক্ষণের রক্ত, ২৫ যাহা হেবল হইতে উত্তম কথা বলে। দেখিও, যিনি কথা বলেন, তাহার কথা শুনিতে অসম্মত হইও না ; কারণ যিনি পৃথিবীতে আদেশ-বাণী বলিয়াছিলেন, তাহার কথা শুনিতে অসম্মত হওয়াতে যখন ঐ লোকের রক্ষা পাইল না, তখন যিনি স্বর্গ হইতে বলিতেছেন, তাহা হইতে বিমুখ হইলে আমরা যে রক্ষা ২৬ পাইব না, ইহা কত অধিক গুণে নিশ্চয় । তৎকালে তাহার রব পৃথিবীকে কম্পান্বিত করিয়াছিল ; কিন্তু এখন তিনি এই প্রতিজ্ঞ করিয়াছেন, “আমি আর একবার কেবল পৃথিবীকে নয়, আকাশমণ্ডলকেও ২৭ কম্পান্বিত করিব।” : এখানে “আর এক বার,” এই শব্দে নির্দিষ্ট হইতেছে, সেই কম্পমান সকল বিষয় নিৰ্ম্মিত বলিয়া দূরীকৃত হইবে, যেন অকম্পমান বিষয় ২৮ সকল স্থায়ী হয়। অতএব অকম্পনীয় রাজ্য পাইবার Y 8 3bア
- আদি ২৫ ৩৩, ৩৪ ৷ ২ ৭ ; ৩০-৪০ ! به دو هةاد د; tfs f aان دوتا د: « داrt G + # ছগয় ২ ; ৬ ৷
218