* ९ ; २७-¢ध्” । ] ২৩ শরীরের বিষয়ে ভাবিত হইও না । কেননা ভক্ষ্য হইতে ২৪ প্রাণ ও বস্ত্র হইতে শরীর বড় বিষয় । কাকদের বিষয় আলোচনা কর ; তাহার। বুনেও না, কাটেও না ; তাহাদের ভাণ্ডারও নাই, গোলাঘরও নাই ; আর ঈশ্বর তাহাদিগকে আহার দিয়া থাকেন ; পক্ষিগণ হইতে ২৫ তোমরা কত অধিক শ্রষ্ঠ । আর তোমাদের মধো ক ভাবিত হইয় আপন বয়স * এক হস্তমাত্র বুদ্ধি করিতে ২৬ পারে । অতএব তোমরা অতি ক্ষুদ্র কৰ্ম্মও যদি করিতে ন পার, তবে অন্ত অন্ত বিষয়ে কেন ভাবিত হও ? ২৭ কানুড়পুষ্পের বষয় বিবেচনা কর, সেগুলি কেমন বাড়ে ; সে সকল কোন শ্রম করে না, হুতাও কাটে না, তথাপি আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, শলোমনও আপনার সমস্ত প্রতাপে ইহার একটার দ্যায় মুসজ্জিত ২৮ ছিলেন না। ভাল, ক্ষেত্রের যে তৃণ আজ আছে ও কাল চুলায় ফেলিয়া দেওয়া যাইবে, তাহ যদি ঈশ্বর রূপ বিভূষিত করেন, তবে হে অল্পবিশ্বাসীরা, তোমাদিগ ক ২৯ কত অধিক নিশ্চয় বিভূষিত করিবেন। আর কি ভোজন ক রবে, কি পান কারধে, এ বিষয়ে তামরা সচেষ্ট ৩০ হইও না, এবং সান্দগ্ধচিত্ত হইও না ; কেননা জগতের জাতিগণ এই সকল বিষয়ে সচেষ্ট ; কিন্তু তোমাদের পিতা জানেন যে, এই সকল দ্রব্যে তোমা৩১ দের প্রয়োজন আছে । তোমরা বরং তাহার রাজ্যের বিষয়ে সচেষ্ট হও তাহা হইলে এই সকলও তামা৩২ দিগকে দেওয়া যাইবে । হে ক্ষুদ্র মেষপাল, ভয় করিও ন। কেননা তোমাদিগকে সেই রাজা দিতে তোমাদের ৩৩ পিতার হিতসঙ্কল্প হইয়াছে। তোমাদের যাহা আছে, বিক্রয় করিয়া দান কর । আপনাদের জন্তু এমন থলী প্রস্তুত কর, যাহা জীর্ণ হয় না, স্বর্গে অক্ষয় ধন সঞ্চয় কর, যেখানে চার নিকটে আইসে না, কীটেও ৩৪ ক্ষয় করে না ; কেননা যেখানে তোমাদের ধন, সেই খানে তোমাদের মনও থাকিবে । ৩৫ তোমাদের কটি বাধিয়া রাখ ও প্রদীপ জ্বালিয়া ৩৬ রাখ ; এবং তোমরা এমন লোকদের তুল্য হও যাহার আপনাদের প্রভুর অপেক্ষায় থাকে যে, তিনি বিবাহভোজ হইতে কখন ফিরিয়া আসিবেন, যেন তিনি আসিয়া দ্বারে আঘাত করিলে তাহারা তখনই তাহার ৩৭ নিমিত্ত দ্বার খুলিয়া দিতে পারে। ধন্ত সেই দাসের, যাহাদিগকে প্রভু আসিয়া জাগিয়া থাকিতে দেখিবেন । আমি তোমাদিগকে সত্য বলিতেছি, তিনি কটি বা ধয় তাহাদিগকে ভোজনে বসাইবেন, এবং নিকটে ৩৮ অাসিয়া তাহীদের পরিচর্যা করিবেন । যদি দ্বিতীয় প্রহরে কিম্বা যদি তৃতীয় প্রহরে আসিয়া তিনি সেইরূপ ৩৯ দেখেন, তবে তাহার। ধন্ত । কিন্তু ইহা জানিও, চার কোন্ দণ্ডে আসিবে, তাহ যদি গুহকৰ্ত্তা জানিত, তবে জাগিয়া থাকিত, নিজ গৃহে সিধ কাটিতে দিত না । ৪০ তোমরাও প্রস্তুত থাক ; কেনন যে দণ্ড মনে করিবে _ন, সেই দণ্ডে মনুষ্যপুত্ৰ আসিবেন।
- ( বা ) শরীর ।
লুক C) ৪১ তখন পিতর বলিলেন, প্রভু, আপনি কি আমা৪২ দিগকে, ন সকলকেই এই দৃষ্টান্ত বলিতেছেন : প্ৰভু কহিলেন, ১ সেই বিশ্বস্ত, সেই বুদ্ধিমান গুহাধ্যক্ষ কে, যাহাকে তাহার প্রভু নিজ পরিজনদের উপরে নিযুক্ত কfরবেন, যেন সে তাহাদিগকে উপযুক্ত সময়ে ৪৩ খাদ্যের নিরূপিত অংশ দেয় ? ধষ্ঠ সেই দাস, যাহাকে তাহার প্রভু আসিয়া সেইরূপ করিতে দেখবেন। ৪৪ আমি তোমাদিগকে সত্য বালতেছি, তিনি তাহাকে আপন সৰ্ব্বস্বের অধ্যক্ষ করিয়া নিযুক্ত করিবেন। ৪৫ কিন্তু সেই দাস যাদ মনে মনে বলে, আমার প্রভুর আসিবার বিলম্ব আছে, এবং সে দাস দাসীদিগকে প্রহার করিতে, ভোজন পান করিতে ও মত্ত হইতে ৪৬ আরম্ভ করে. তবে যে দিন সে অপেক্ষ না করিবে, ও যে দণ্ড সে না জানিবে, সেই দিন সহ দণ্ডে সেই দাসের প্রভু আসিবেন, এবং তাহাকে দ্বিখণ্ড করিয়া অবিশ্বস্ত৪৭ দের মধ্যে তাহার অংশ নিরূপণ করবেন । আর সেই দাস, যে নিজ প্রভুর ইচ্ছ। জানিয়াও প্রস্তুত হয় নাই, ও তাহার ইচ্ছানুযায়ী কৰ্ম্ম করে নাই, সে ৪৮ অনেক প্রহারে প্রহারিত হইবে । কিন্তু যে না জানিয়া প্রহারের যোগ্য কৰ্ম্ম করিয়াছে সে অল্প প্ৰহারে প্ৰহারিত হইবে। আর যে কোন ব্যক্তিকে অধিক দত্ত হইয়াছে, তাহার নিকটে অধিক দাবি করা যাইবে ; এবং লোকে যাহার কাছে অধিক রাখিয়াছে, তাহার নিকটে অধিক চাহিবে । আমি পৃথিবীতে অগ্নি নিক্ষেপ করিতে আসিয়াছি ; আর এখন যদি তাহ প্রজ্বলিত হইয়৷ থাকে, তবে ৫০ আর চাই কি ? কিন্তু আমাকে এক বাপ্তিম্মে বাপ্তাইজিত হইতে হইবে, আর তাহ যাবৎ সিদ্ধ না হয়, তাবৎ আমি কত না সঙ্কুচিত হইতেছি ! ৫১ তোমরা কি মনে করতেছ, আমি পৃথিবীতে শান্তি দিতে আসিয়াছি । তামাদিগকে বলিতেছি, তাহ ৫২ নয় বরং বিভেদ । কারণ এখন অবধি এক বাটাতে পাচ জন ভিন্ন হইবে, তিন জন দুই জনের বিপক্ষে, ৫৩ ও দুই জন তিন জনের বিপক্ষে ; পিতা পুত্রর বিপক্ষে, এবং পুত্র পিতার বিপক্ষে ; মাত কন্যার বিপক্ষে, এবং কন্যা মাতার বিপক্ষে , শাশুড়ী বধূর বিপক্ষে, এবং বধু শাশুড়ীর বিপক্ষে ভিন্ন হইবে । আর তিন লোকসমূহকে কহিলেন, তোমরা যখন পশ্চিমে মেঘ উঠিতে দেখ, তখন আমনি বলিয়া থাক, ৫৫ বৃষ্টি আসিতেছে ; আর সেইরূপই ঘটে। আর যখন দক্ষিণ বাতাস বহিতে দেখ, তখন বলিয়া থাক, বড় ৫৬ রৗদ্র হইবে ; এবং তাহাই ঘটে। কপটার, তামরা পৃথবীর ও আকাশের ভাব বুঝিতে পার, কিন্তু এই ৫৭ সময় বুঝিতে পার না, এ কেমন ? আর নাযা কি, ৫৮ তাহা আপনারাই কেন বিচার কর না ? ফলতঃ যখন বিপক্ষের সঙ্গে শাসনকৰ্ত্তার নিকটে যাইবে পথের মধ্যে তাহ হইতে মুক্তি পাইতে যত্ন করিও ; পাছে ১ । মথি ২৪ ; ৪৫-৫ ১ । 8 お 歌8 73