পাতা:বাইবেল পুরাতন নিয়ম ও নতুন নিয়ম.djvu/৯৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> @b〜 যাহারা রোদন করে, তাহদের সহিত রোদন কর । ১৬ তোমরা পরস্পরের প্রতি একভাব হও, উচ্চ উচ্চ বিষয় ভাবিও না, কিন্তু অবনত বিষয় সকলের সহিত আকৰ্ষিত হও । * আপনাদের জ্ঞানে বুদ্ধিমান হইও ১৭ না । মন্দের পরিশোধে কাহারও মন্দ করিও না ; সকল মনুষ্যের দৃষ্টিতে যাহা উত্তম, ভাবিয়া চিন্তিয়। ১৮ তাহাই কর। যদি সাধ্য হয়, তোমাদের যত দূর ১৯ হাত থাকে, মনুষ্যমাত্রের সহিত শান্ততে থাক । হে প্রিয়েরা, তোমরা আপনার প্রতিশোধ লইও না, বরং ক্রোধের জন্ত স্থান ছাড়িয়া দেও, কারণ লেখা আছে, “প্রতিশোধ লওয়া আমারই কৰ্ম্ম, আমিই প্রতি২• ফল দিব, ইহা প্রভু বলেন।' + বরং “তোমার শক্র যদি ক্ষুধিত হয়, তাহাকে ভোজন করাও ; যদি সে পিপাসিত হয়, তাহাকে পান করাও ; কেননা তাহা করিলে তুমি তাহার মস্তকে জ্বলন্ত অঙ্গারের রাশি করিয়া রাখিবে ।” : ২১ তুমি মন্দের দ্বারা পরাজিত হইও না, কিন্তু উত্তমের দ্বারা মন্দকে পরাজয় কর । রাজা ও মানব-সমাজের প্রতি কৰ্ত্তব্য । S○ প্রত্যেক প্রাণী প্রাধান্তপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষদের বশীভূত হউক ; কেননা ঈশ্বরের নিরূপণ ব্যতিরেকে কর্তৃত্ব হয় না ; এবং যে সকল কর্তৃপক্ষ আছেন, তাহার ২ ঈশ্বর-নিযুক্ত। অতএব যে কেহ কর্তৃত্বের প্রতিরোধী হয়, সে ঈশ্বরের নিয়োগের প্রতিরোধ করে ; আর যাহার প্রতিরোধ করে, তাহারা আপনাদের উপরে ৩ বিচারাজ্ঞা প্রাপ্ত হইবে । কেননা শাসনকৰ্ত্তারা সৎকায্যের প্রতি নয়, কিন্তু মন্দ কায্যের প্রতি ভয়াবহ । আর তুমি কি কর্তৃপক্ষের কাছে নিৰ্ভয় হইতে চাহ ? সদাচরণ কর, করিলে তাহার নিকট হইতে ৪ প্রশংসা পাইবে । কেননা সদাচরণের $ নিমিত্ত তিনি তোমার পক্ষে ঈশ্বরেরই পরিচারক । কিন্তু যদি মন্দ আচরণ কর, তবে ভীত হও, কেনন। তিনি বৃথা খড়গ ধারণ করেন না ; কারণ তিনি ঈশ্বরের পরিচারক, যে মন্দ আচরণ করে, ক্রোধ সাধন জন্ত তাহার প্রতি৫ শোধদাতা। অতএব বশীভূত হওয়া আবশ্যক, কেবল ৬ ক্রোধের ভয়ে নয়, কিন্তু সংবেদেরও নিমিত্ত । কারণ এই জষ্ঠ তোমর। রাজকরও দিয়া থাক ; কেননা তাহারা ঈশ্বরের সেবীকারী, সেই কায্যে নিবিষ্ট রহিয়া৭ ছেন । যাহার যাহ। প্রাপ্য, তাহাকে তাহ দেও। যাহাকে কর দিতে হয়, কর দেও ; যাহাকে শুল্ক দিতে হয়, শুল্ক দেও ; যাহাকে ভয় করিতে হয়, ভয় কর ; যাহাকে সমাদর করিতে হয়, সমাদর কর । ৮ তোমরা কাহারও কিছুই ধারিও না, কেবল পরস্পর প্রেম ধারিও ; কেননা পরকে যে প্রেম করে, সে ব্যবস্থা ৯ পূর্ণরূপে পালন করিয়াছে। কারণ “ ব্যভিচার করিও না, নরহত্যা করিও না, চুরি করিও না, লোভ করিও

  • (ব।) বিনত লোকদের সহচর হও । + দ্বি ৩২ ; ৩৫ ৷ £ क्ष्ऊि २d , २ ०,२२ ।। $ ( বা ) মঙ্গলের ।

রোমীয় । [》文; ఆ– 8 ; : ) ! না,” এবং আর যে কোন আজ্ঞা থাকুক, সে সকল এই বচনে সঙ্কলিত হইয়াছে, “ প্রতিবাসীকে আপ১০ নার মত প্রেম করিও।” * প্রেম প্রতিবাসীর অনিষ্ট সাধন করে না, অতএব প্রেমই ব্যবস্থার পূর্ণসাধন। আর এরূপ কর, কারণ তোমরা এই কাল জ্ঞাত আছে ; ফলতঃ এখন তোমাদের নিদ্র হইতে জাগিবার সময় হইল ; কেননা যখন আমরা বিশ্বাস করিয়াছিলাম, তখন অপেক্ষ এখন পরিত্রাণ আমাদের ১২ আরও সন্নিকট। রাত্রি প্রায় গেল, দিবস আগতপ্রায় ; অতএব আইস, আমরা অন্ধকারের ক্রিয় সকল ত্যাগ ১৩ করি, এবং দীপ্তির রণসজ্জ পরিধান করি। আইস, দিবসের উপযুক্ত শিষ্ট ভাবে চলি ; রঙ্গরসে ও মত্ততায় নয়, লম্পটতায় ও স্বৈরিতায় নয়, বিবাদে ও ঈর্ষায় ১৪ নয়। কিন্তু তোমরা প্রভু যীশু খ্ৰীষ্টকে পরিধান কর অভিলাষ পূর্ণ করিবার জন্ত নিজ মাংসের নিমিত্ত চিন্ত করিও না । দুৰ্ব্বল বিশ্বাসী ভ্রাতাদের প্রতি কৰ্ত্তব্য । S8 বিশ্বাসে যে দুৰ্ব্বল তাহাকে গ্রহণ কর, কিন্তু তর্কবিতর্ক সম্বন্ধীয় বিষয়ের বিচারার্থে নয় । এক ব্যক্তির বিশ্বাস আছে যে, সৰ্ব্বপ্রকার দ্রব্যই খাইতে ৩ পারে, কিন্তু যে দুৰ্ব্বল, সে শাক খায়। ষে যাহা ভোজন করে, সে এমন ব্যক্তিকে তুচ্ছ না করুক, যে তাহা ভোজন করে না ; এবং যে যাহা ভোজন না করে, সে এমন ব্যক্তির বিচার না করুক, যে তাহ ভোজন করে ; কারণ ঈশ্বর তাহাকে গ্রহণ করিয়াছেন। ৪ তুমি কে যে অপরের ভূত্যের বিচার কর ? নিজ প্রভুরই নিকটে হয় সে স্থির থাকে, নয় পতিত হয় । বরং তাঁহাকে স্থির রাখা যাইবে, কেননা প্ৰভু তাহাকে ৫ স্থির রাখিতে পারেন। এক জন এক দিন হইতে অন্ত দিন অধিক মাস্ত করে ; আর এক জন সকল দিনকেই সমানরূপে মান্ত করে ; প্রত্যেক ব্যক্তি ৬ আপন আপন মনে স্থিরনিশ্চয় হউক। দিন যে মানে, সে প্রভুর উদ্দেশেই মানে ; আর যে ভোজন করে, সে প্রভুর উদ্দেশেই ভোজন করে, কেননা সে ঈশ্বরের ধন্যবাদ করে ; এবং যে ভোজন করে না, সেও প্রভুর উদ্দেশেই ভোজন করে না, এবং ঈশ্বরের ধষ্ঠ্যবাদ করে । ৭ কারণ আমাদের মধ্যে কেহ আপনার উদেশে জীবিত থাকে না, এবং কেহ আপনার উদ্দেশে মরে না । ৮ কেননা যদি আমরা জীবিত থাকি, তবে প্রভুরই উদ্দেশে জীবিত থাকি ; এবং যদি মরি, তবে প্রভুরই উদ্দেশে মরি। অতএব আমরা জীবিত থাকি বা মরি, ৯ আমরা প্রভুরই। কারণ এই উদ্দেশ্যে খ্ৰীষ্ট মরিলেন ও জীবিত হইলেন, যেন তিনি মৃত ও জীবিত উভয়েরই ১• প্রভু হন। কিন্তু তুমি কেন তোমার ভ্রাতার বিচার কর । কেনই বা তুমি তোমার ভ্রাতাকে তুচ্ছ কর ? আমরা সকলেই ত ঈশ্বরের বিচারাসনের সম্মুখে ১১ দাড়াইব । কেনন। লিখিত আছে, اند و هة د ۲=c ۹ د سید : gig so : S 3 158