* > や বলেন, “সেই কালের পর, প্রভু কহেন, আমি তাহদের সহিত এই নিয়ম স্থির করিব, আমি তাহদের হৃদয়ে আমার ব্যবস্থা দিব, আর তাহদের চিত্তে তাহ লিখিব,” * ১৭ তৎপরে তিনি বলেন, “এবং তাহাদের পাপ ও অধৰ্ম্ম সকল আর কখনও স্মরণে আনিব না ।” ১৮ ভাল, যে স্থলে এই সকলের মোচন হয়, সেই স্থলে । পাপার্থক নৈবেদ্য আর হয় না । স্থির গণfকবার সম্বন্ধে চেতনা ও অণশ্বাস-ৰাক্ষ্য। অতএব, হে ভ্রাতৃগণ, যীশু আমাদের জন্য তিরস্করিণী' দিয়া, + অর্থাৎ আপন মাংস দিয়া, যে পথ সংস্কার ২• করিয়াছেন, আমরা সেই নূতন ও জীবন্ত পথে যীশুর রক্তের গুণে পবিত্র স্থানে প্রবেশ করিতে সাহস প্রাপ্ত ২১ হইয়াছি ; এবং ঈশ্বরের গৃহের উপরে নিযুক্ত মহান ২২ এক যাজকও আমাদের আছেন : এই জন্ত আইস, আমরা স তা হৃদয় সহকারে বিশ্বাসের কৃতনিশ্চয়তায় [ ঈশ্বরের l fনকটে উপস্থিত হই ; আমরা ত হৃদয়প্রোক্ষণ-পূর্বক দুষ্ট সংবেদ হইতে মুক্ত, এবং শুচি জলে ২৩ স্নাত দহবিশিষ্ট হইয়াছি ; আইস, আমাদের প্রতাপশার | অঙ্গীকার অটল করিয়া ধরি, কেননা যিনি প্রতিজ্ঞ ২৪ করিয়াছেন, তিনি বিশ্বস্ত ; এবং আইস, আমরা পরস্পর মনোযোগ করি, যেন প্রেম ও সংক্রিয়ায় সম্বন্ধে ২৪ পরস্পরকে উদ্দীপিত করিয়া তুলিতে পারি, এবং আপনার সমাজে সভাস্থ হওয়া পরিত্যাগ না করি— যেমন কাহারও কাহারও অভ্যাস—বরং পরস্পরকে চেতন fদই ; আর তোমরা সেই দিন যত অধিক সন্নিকট হইতে দখিতেছ, ততই যেন অধিক এ বিষয়ে శ్రీ ఏ তৎপর হই । ২৬ কারণ সতোর তত্ত্বজ্ঞান পাইলে পর যদি আমরা স্বেচ্ছাপূর্বক পাপ করি, তবে পাপার্থক আর কোন ২৭ যজ্ঞ অবশিষ্ট থাকে না, কেবল থাকে বিচারের ভয়ঙ্কর প্রতীক্ষা এবং বিপক্ষদিগকে গ্রাস করিতে উদাত অগ্নির ২৮ চণ্ডত। কেহ মোশির ব্যবস্থা অমান্ত কfরলে সে দুষ্ট ব। ২৯ তিন সাক্ষীর প্রমাণে বিনা করুণায় হত হয় ; ভাবিয়া দেখ, য ব্যক্তি ঈশ্বরের পুত্রকে পদতলে দলিত করিয়াছে, এবং নিধমের যে রক্ত দ্বার। সে পবিত্রীকুত হইয়াছিল, তাহা সামান্ত জ্ঞান করিয়াছে, এবং অনুগ্রহের আত্মার অপমান করিয়াছে, সে কত অধিক নিশ্চয় ঘোরতর e০ দণ্ডের যোগ্য ন হইবে । কেনন। এই কথা যিfন বলিয়াছেন, তাহাকে আমরা জানি, “ প্রতিশোধ দেওয়৷ আমারই কৰ্ম্ম, আমিই প্রতিফল দিব .” আবার, ৩১ “ প্রভু আপন প্রজাবৃন্দের বিচার কfরবেন” । । জীবন্ত _ঈশ্বরের হন্তে পতিত হওয়া ভয়ানক বিষয়। ইব্রীয় । আমাদের কাছে সাক্ষ্য দিতেছেন, কারণ অগ্রে তিনি । ৩২ |* ۹ ; د لا و لا و o لا ] তোমরা বরং পুৰ্ব্বকার সেই সময় স্মরণ কর, যখন তোমরা দীপ্তিপ্রাপ্ত হইয়া নানা দুঃখভোগরূপ ভারী ১৩ সংগ্রাম সহ করিয়াছিলে, একে ত তিরস্কারে ও ক্লেশ কৌতুকাস্পদ হইয়াছিলে, তাহাতে আবার সেই প্রকার দুর্দশাপন্ন লোকদের সহভাগী হইয়াছিলে ৩৪ কেননা তোমরা বন্দিগণের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করিয়াছিলে, এবং আনন্দ পূর্বক আপন আপন সম্পত্তির লুট স্বীকার করিয়াছিলে, কারণ তোমরা জানিতে, তোমাদের আরও উত্তম নিজ সম্পত্তি আছে, ৩৫ অ’র তাহা নিতাস্থায়ী । অতএব তোমাদের সেই সাহস ৩৬ তাগি করিও না, যাহা মহাপুরস্কারযুক্ত। কেনন। ধৈর্ষ্যে তোমাদের প্রয়োজন আছে, যেন ঈশ্বরের ইচ্ছা পালন ৩৭ করিয়া প্রতিজ্ঞার ফল প্রাপ্ত হও । কারণ “আর আতি অল্প কাল বাকী আছে, যিনি আসিতেছেন, তিনি আসিবেন, বিলম্ব করি বেন না । কিন্তু আমার ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তি বিশ্বাস হেতুই বাচিবে, আর যদি সরিয়া পড়ে, তবে আমার প্রাণ তাহাতে প্রীত হইবে না।” * ৩৯ পরন্তু আমরা বিনাশের জন্ত সরিয়া পড়িলার লোক নহি, বরং প্রাণের রক্ষার জষ্ঠ্য বিশ্বাসের লোক । বিশ্বাস-বীরসমূহ। SS আর বিশ্বাস প্রত্যাশিত বিষয়ের নিশ্চয়জ্ঞান, অদৃশ্য বিষয়ের প্রমাণপ্রাপ্তি। কারণ এই সম্বন্ধেই প্রাচীনগণের পক্ষে সাক্ষ্য দেওয়া হইয়াছিল। ৩ বিশ্বাসে আমরা বুঝিতে পারি যে, যুগকলাপ ঈশ্বরের বাক্য দ্বারা রচিত হইয়াছে, স্বতরাং কোন প্রত্যক্ষ বস্তু হইতে এই সকল দৃশ্য বস্তুর উৎপত্তি হয় নাই । ৪ বিশ্বাসে হেবল ঈশ্বরের উদেশে কfয়ন অপেক্ষ শ্রেষ্ঠ যজ্ঞ উৎসর্গ করি:লন, + এবং তদ্বারা তাহার পক্ষে এই সাক্ষ্য দেওয়া হইয়াছিল যে, তিনি ধাৰ্ম্মিক ; ঈশ্বর তাহার উপহারের পক্ষে সাক্ষ্য দিয়াfছলেন : এবং তদ্বারা তিনি মৃত হইলেও এখনও কথা কহিতে৫ ছেন । বিশ্বাসে হনেক লোকাস্তরে নীত হইলেন, যেন মৃত্যু না দেখিতে পান তাহার উদ্দেশ আর পাওয়া গেল না, কেনন। ঈশ্বর তাহাকে লোকান্তরে লষ্টয়া গেলেন । t বস্তুতঃ লোকান্তরে নীত হইবার পূর্বে উহার পক্ষে এই সাক্ষ্য দেওর হইয়াছিল ৬ যে, তিনি ঈশ্বরের প্রীতির পাত্র ছিলেন। কিন্তু বিন বিশ্বাসে প্রীতির পাত্র হওয়া কাহারও সাধা নয় : কারণ যে ব্যক্তি ঈশ্বরের নিকটে উপস্থিত হয়, তাহার ইহা বিশ্বাস করা আবশ্যক যে ঈশ্বর আছেন, এবং যাহারা তাহার অন্বেষণ করে, তিনি তাহদের পুরস্কার৭ দাতা। বিশ্বাসে নোহ, যাহ। যাহ তখন দেখা যাইতেছিল না, এমন বিষয়ে আদেশ পাইয় ভক্তিযুক্ত ভয়ে আবিষ্ট ام-۹ و به د = c + ۹۱ د - ه دة و *** اهد , t f f = as s e:
- ছবককুক ২ ; ৩, ৪ + আদি ।
† আদি ৫ ; ২৪ । 216