পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০২

জন্য কোটি ক্ষুদ্র জীবকে ক্ষণে ক্ষণে প্ৰাণ দিতে হইতেছে। ইহাই প্ৰকৃতির DDDS S BBBBB BBDLLB DD D S YOELS DDLY YY KSS SDYY g BBDDBBB DD DD BDD BD KDBB DD S SDuD BBL নীতির কথা, সমাজের কথা তুলিয়াছেন। তবে তন্ত্র বলেন যে, ঘাঙ্গার যাহা DDDDD DSLDB LBuDuu uLDSS DDBB SDDBD DB BY LB zEL S ঘাস সিংহ ব্যান্ত্রের খান্ত নহে ; মাংস খাইলে গো, ছাগ, মেষ, মুগাদি বঁাচে না, মাংস উচ্চাদের খাদ্য নহে। তেমনি মানুষের ধাতু অনুসারে, দেশ ও কাল BBBDL EO BBB EDSSYBO DDD BDDB gDSS BDDDBuDB DLD BBBBD uD u DB DBD DD BD DBBDDBB DD DBDS aBDDB BBDD BgDDYSDB BBDS BBD YBDS DD DBDB DEBSBuDDu uDuSuD DDS DDD DBD DS BDD DDD DDBD DDBBD DDD SS BDB BDS DLDLD BDBS প্ৰত্যেক দেহাবচ্ছিন্ন শিবের চারি পার্থে কুণ্ডলিনীর ক্রিয়া হইতেছে, সেই কুণ্ডলিনীকে তুষ্ট রাখিবার জন্যই মাকে ভোগ দিতে হয়, জীবের ভোজ্য স্থির করিতে হয়। এই জন্য বৃহৎতন্ত্রসার গ্রন্থে আগমবাগীশ স্পষ্টই বলিয়াছেন যে, মানুষ যাহা খাইবে, তাহাই মায়ের প্রসাদ, পঞ্চ তত্ত্বে বা পঞ্চ মাকারে মাকে তাহাই দিতে হইবে। তাই মা সৃষ্টিতত্ত্বে এবং সংহার্যতত্বে সর্বব্যাপারেই ছিন্নমস্তা, নিজের শোণিত নিজে পান করিতেছেন, সে শোণিতে নিজে পুট হইতেছেন। ইহাই স্থাষ্ট্রর যোগ্য, গুপ্ত এবং অব্যক্ত লীলা । শিব ও শক্তির সর্বব্যাপিত্ব ও সর্বকর্তৃত্ব বুঝাইয়া তন্ত্র তঁহাদের রূপের কথা কহিয়াছেন। নাম ও রূপ না বুঝিলে রূপতত্ত্ব বুঝা যায় না। রূপের দুইটা স্তর আছে,- এক অনুভূতিগম্য রূপ, আর ৰোধান্তীত রূপ। বোধ্যাতীত DBBBS DBDD DDDD DB DS DBDBLEE SD0 DDDDS BBt BD DDD S TBiDiBB YztK SBDD SBuuYiE BDBDD DD LLLLS DDB বোধ্যাভাস বা Percept । বোধের আভাস যাহা, অনুভূতিগম্য যাহা, তাহারই আলোচনা করিতে হয় । সে কথা পরে বলিব । শিবের Concept এবং LCLHG uDDB BD DDDD LDDLLDL DBYS gg uDDDB DB BLBB লইয়াই মায়ের দশ মহাবিদ্যার রূপ নিৰ্ণীত হইয়াছে। তন্ত্র বলেন, সে কথা গুরুমুখ করিয়া শুনিতে হয়। অর্থাৎ যাহার মুখে শুনিবে, তাহাকে প্ৰথমে গুরুয় পদে বরণ করিতে হইবে। সুতরাং সে সকলের ব্যাখ্যা করিবার অধিকার আমার নাই। যতটুকু ছিল ততটুকু পূর্বে বলিয়া রাখিয়াছি। এখন পরে অন্য কথা বলিব। brity.