পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সেই অপূর্ব কাব্য-আগমনী। Emotional devotion যেন ষোল কলায় ফুটিয়া উঠিয়াছে। ভিতরে রসতত্ত্ব এবং সাধনতত্ত্ব আছে ; পদে পদে, কথায় সে তত্বের প্রতি সাধক কবিগণ ইঙ্গিত করিয়া গিয়াছেন বটে, পর্যন্ত ভাবটাকাব্যটা অতি জাকাল ভাবে ফুটিয়া উঠিয়াছে। ঘটুচক্ৰভেদে, কুণ্ডলিনীয় জাগরণে প্ৰথমে আসক্তি পুরুষকারকে সাধনায় তৎপর করে। আগমনীতেও সেই পদ্ধতি অবলম্বিত। আসক্তি মেনক-জননী পার্থের সন্মাচু পুরুষকে বলিতেছেন “গিরি, গৌরী আমার এসেছিল, স্বপ্নে দেখা দিয়ে, চৈতন্য করিয়ে, চৈতন্যরূপিণী কোথায় লুকাল।” মা বলিতেছেন-ওগো, আমার মেয়ে বুঝি শ্বশুরবাড়ীতে কষ্টে আছে { আজ রাত্রে স্বপ্নঘোরে তাহাকে দেখিয়াছি। যখন স্বপ্নে দেখা দিয়াছে, তখন নিশ্চয় সে আমাদের কথা ভাবিতেছে, এখানে আসিবার জন্য আকাজক BBBDBBD SS SSSS DDSBBSJDDDLDD LDBD BDBDBSBDD DBDD Y নহে, তাহাকে লইয়া আইস। অন্য পক্ষে কুণ্ডলিনী এই দেবনিদ্রার কালে বিদ্যুদ্বিকাশের মতন এক এক বার চমকিয়া উঠিতেছেন, অতএব সে চৈতন্যরূপিণীকে এখন জাগাইলে তিনি জাগিবেন । পুরুষ তুমি, উদ্বোধনকার্ষে প্ৰবৃত্ত হও । যখন বোধন সিদ্ধ হয়, তখন মাতৃশিক্তির বিকাশ হয় ; উমার রূপের আলোতে দেহস্থ হিমালয়প্ৰদেশটা যেন কোটি বিদু্যদামে বিকশিত হইয়া উঠে,--তখন 'ii gउांक १ii gडॉक्ल दैक्षं भ कूछ्व् এল বুঝি তোর ঈশানী ९३ भी भ्रांक्षा भी।” যখন সাধনের ক্রটিতে উদ্বোধনে বিলম্ব ঘটে, তখন বাৎসল্যাসক্তি মেনকা অভিমান করিয়া বলেন,- ‘এবার আমার উমা এলে আর আমি পাঠাব না, বলে বলবে লোকে মন্দ কারু কথা শুনব না। r