পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমি শুনেছি নারদের মুখে উমা আমার থাকে দুঃখে, শিব শ্মশানে মশানে ঘোরে। चtद्ध डॉयम एडव मi I যদি আসেন মৃত্যুঞ্জয় উমা নেবার কথা কয়, उथन-भांश शिाम कबूल्या संशgl, सांभाई बहन भांनटवा ना।” कि शभूब, कि श्मन, वांक्रांजी अननौव्र कि अभूर्व क्रिज ! बर्थन नशांक DBBD DBS BBBDD S DiiD SDDBSDDBD KEB BBDB BDBD DDB DDD DD DuuDuBD DDSS DD BuuBDuu kDBD BDB KuB DBBBD BBB ভাবে যোগ দিত। সে গান শুনিতে শুনিতে ভাবে প্ৰাণ ভরিয়া উঠিত। আবার বিজয়ার দিন বিসর্জনের বিদায়ের গান শুনিলে দুঃখে কষ্টে প্ৰাণ ফাটিয়া BDDBDBDSS SBD DBBDBD DB DDDS DBBDBB BD DB DBtBuDS BD পরদিন পরের বাড়ী চলিয়া গেল। কাহারও বা রথের দিন হইতে, কাহাদেরও বা জন্মাষ্টমীর দিন হইতে দুর্গোৎসবের আড়ম্বর আরম্ভ হইত। যে দিন কাঠাম BBDB BDBB DDD BDDDDD ug DBDBDB BiiOS DB BuLLLLL ‘সিন্দুর’ লেপন করিতেন, এবং উদ্দেশে বলিতেন, ‘এস মা, এবার ভালমুখে, হাসিমুখে এস মা ; তোমার কল্যাণে আমাদের বাছাদের কল্যাণ হউক।-- সেই দিন হইতে মায়ের আগমনের প্রতীক্ষা করিতাম, সেই দিন হইতে বাড়ীতে পূজার আয়োজন আরম্ভ হইত, সেই দিন হইতে আগমনীর ঝঙ্কার কানে আসিয়া বাজিত । সমগ্র সমাজটাকে, সমগ্ৰ দেশটাকে দুই মাস কাল এক ভাবে ভাবুক, এক রসে রসিক করিয়া রাখা হইত। গ্রামে গ্রামে গ্ৰাম্য কবিগণ প্ৰতি বৎসর নূতন নূতন আগমনী গান রচনা করিতেন ; বাঙ্গালা দেশে এমন লক্ষ লক্ষ আগমনী সঙ্গীত প্ৰতি বৎসরে রচিত হইত। সে একটা বিরাট literature হইয়া উঠিয়াছিল। অজ্ঞতার উপেক্ষায় আমরা তাহা হারাইয়াছি। দুই এক জন মহাকবি ও সিদ্ধ সাধকের ছিটে ফোটার মতন দুই চারিটা যে আগমনী গান এখনও প্রচলিত আছে, তাহার সৌন্দৰ্য্যে এবং রসমাধুৰ্য্যে বিস্ময়ে অবাকৃ হইতে হয়। অকালবোধন বলিয়া, নিদ্রিতা শক্তিকে জাগাইতে হয় বলিয়া, শারদোৎসবে আগমনীর এতটা বাহার, এমন অপূৰ্ব 夺夺