পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সেই আত্মার তুষ্ট পুষ্ট্রর জন্য যাহা কিছু ভোগীরাগের প্রয়োজন হুইবে, তাহা দেবতাকে দিতে হইবে। বাঙ্গালী হিন্দু, জাতিগত বিশিষ্টতা বজায় রাখিয়া, সামাজিক বিধিনিষেধ মানিয়া যে সকল খাদ্য থাইতে পারে, যে সকল ভোজ্য BBuuDuDDB BDuB zBDSBDD DiDDD BBBDBD DBBBB D DDB প্ৰসাদ খাইবে। তুমি তৃপ্তির সহিত যাহা খাও, তাহাই মাকে ভোগ চড়াইতে পার। বিন্ধ্যবাসিনীর মন্দিরের সম্মুখে তাই সঁওতাল ও কোলগণ মুগাঁ বলিদান দিয়া থাকে। আমি যাহা খাইব, তাহা দেবীর প্রসাদ করিয়া লইয়া DBBBDB BBDuuDuD DD B LDD S B BBDS LBDD DBDBDL SBDD DBBSSS BDD Bi DBDuLL LBDDD BD DBD BBuD নির্ধারিত হয়। যে দেবী তোমার জাতি, কুল, গোত্র, প্ৰবর গ্ৰহণ করেন, সে দেবী তোমার আচার ব্যবহার, ভক্ষ্য ভোজ্য গ্ৰহণ করিবেন না কেন ? যদি DBS BBBBDBDDS DDBDBBDD DBD DS DBDB DSuBDD BB DDB DBDBS LLLLLL LLLLLLL D DBSDD DBBD LDBDBDDLD BDLDDCBuDD BBDDD DBBBuBD DDB DD BB B DDDL DDDD S igB DBD BB DBBDB DBDBDB BDBSS BDD DDD DDDBBDBLBD DDuDLL BDDS গুপ্ত কথা আছে। বৃহদারণ্যক উপনিষদেও সে কথার স্পষ্ট ইজিত আছে। তন্ত্র বলেন, দেহস্থ আত্মা উষ্ণ শোণিতের দ্বারা সঞ্জীবিত থাকেন; শোণিত ঠাণ্ড হইলে আত্মাকেও দেহত্যাগ করিতে হয়, অতএব উষ্ণ শোণিত আত্মার খাষ্ঠ, যাহার সাহায্যে শোণিতের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়, তাহাই আত্মার খাদ্য। সুতরাং আত্মাকে ভোগ দিতে হুইলে উষ্ণ শোণিতই প্ৰশস্ত ভোগ। এই সঙ্গে তন্ত্র বলেন, তোমরা যে দয়াপরবশ হইয়া ছাগবিধ করিতে বাধা দেওকেন ? বৎসকে বঞ্চিত রাখিয়া তাহার মাতৃদুগ্ধ অপহরণ করা নির্দয়তা নহে ? দুগ্ধের পায়স পিষ্টক রচনা করিয়া দেবতাকে ভোগ দিলে তাহা দোষের হয় না ? বৃক্ষ লতা গুল্ম সবাই সজীব, সকলেরই বেদনাবোধ আছে। বৃক্ষের ফুল ছিড়িয়া, ফল ছিড়িয়া দেবতাকে উপঢৌকন দেও যে, তাহাতে নির্দয়তা প্ৰকাশ পায় না ? সেটা কি জীবহত্যা নহে? আব্রহ্ম তৃণস্তম্ব পৰ্যন্ত সর্বম্বে ও সর্বত্র জীবনদায়িনী কুণ্ডলিনী শক্তি বিরাজ করিতেছেন। বিশ্বব্যাপী পরমাত্মা অণুতে আছেন, পর্বতেও আছেন। গোধূম, যব, ধান্য প্রভৃতি যাহা ওঁড়া করিয়া, সিদ্ধ করিয়া খাও-তােহা মাটিতে পুতিলেই গাছ হইবে, অতএব বুঝিতে হইবে, সে সকলে প্ৰাণ আছে; তাহদের প্রাণশক্তি সন্মাচ Se sa