পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করিয়া নানা খাদ্য দ্রব্য তৈয়ার করিয়া দেবতায় ভোগ দিলে কোন দোষের BD DBS BD DS DDB DDB BzSDBD BDD DY BLuuuiB BDBDDBDL পাঠার মতন চেচাইতে জানে না, তোমাদের করুণা ও অনুকম্প আকর্ষণ করিতে পারে না, তাই অল্পভোগ দোষের নহে, তাহা নিরামিষ ও পশ্চিত্র, BB kLg BBBD DDtD BD DD DD BBDS LDDLY g BGGBS এই ঘাস খাওয়ার গোড়ামির বেজায় নিন্দা করিয়াছেন । যে যাহা খাইয়া B BBB BBDS DDDD DDSDBDDD DDD DBDDD DBBDD LBGBB নাই। তোমার পক্ষে যাহা ভাল, যাহা উপযোগী, তাহা অন্যের পক্ষে ভাল DD BBD t DBBD BLBDSS gmDD DBDB LDDLB BD D DEES বলিয়াছেন। তন্ত্র বলেন--হিংসা হইতেই সৃষ্টি ; হিংসা ছাড়া সৃষ্টি হইতেই পারে না। স্থাবর জঙ্গম-সৃষ্টির যে দিকে তাকাও, সেই দিকেই হিংসার বিকাশ । Biologyর হিসাবে কথাটা সত্য, তন্ত্রের হিসাবেও কথাটা সত্য। এই হিংসা শব্দ হইতে সিংহ শব্দের উদ্ভব। যেখানে দেহ, যেখানে দেহী, যেখানে শক্তির বিকাশ এবং বিভূতির অভিব্যঞ্জনা, সেইখানেই হিংসা,-সেইখানেই এক অপরকে চাপিয়া রাখিতে চাহে, দুর্বল জীবদেহের দ্বারা প্ৰবল জীব পুষ্ট হইয়া থাকিতে চাহে-সেইখানেই, দেহে দেহে, স্কুলে সুক্ষ্মে, জীবে জীবে, ঘটে ঘটে, হিংসা সিংহরূপে বিদ্যমান, আর দেবী কুলকুণ্ডলিনী সিংহবাহিনীরূপে সিংহরূপী হিংসাকে বশে আনিয়া সৃষ্টির সামঞ্জস্য রক্ষা করিতেছেন। এই সিংহবাহিনী মায়ের কোলে যাইতে পারিলে, মায়ের ছেলে হইতে পারিলে, নগ্ন দিগম্বর রূপে মাতার চরণে সর্বস্ব অৰ্পণ করিতে পারিলে, তবে তেমন সাধক, তেমন মায়েয় ছেলে ‘অহিংসা পরমো ধৰ্ম’ এই মহাবাক্যের সার্থকতা সাধন করিতে পারে। নাহিলে পাঠা ছাড়িয়া কেবল ঘাস খাইলে অহিংসার পুষ্টি DD DS KK CuBDS D DBB DBS DLLLYYS BBBDL DBL করিলে অহিংসার উপচয় ঘটে না । যে ষট চক্ৰভেদ করিতে পারিয়াছে, যে ইষ্টদেবীকে সর্বস্ব অৰ্পণ করিতে পারিয়াছে, যাহার নিজের বলিবার কিছু নাই, যে মা ছাড়া কিছু জানে না, জগৎ সংসার মা-ময় দেখে, সেই অহিংসা পরম ধর্ম, এই মহাবাক্যের সার্থকতা সম্পাদনা করিয়াছে। অস্ত্ৰ বলেন, মানুষকে যেমন পাইবে, তাহাকে তেমনই ভাবে লাইবে, পরে ধীরে ধীরে সাধনার বকষয়ে তাহাকে চােলাই করিয়া তাহার দেহই আত্মশক্তি SS