পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নির্দিষ্ট হইয়া থাকে। প্ৰত্যেক সাধকের পক্ষে স্বতন্ত্র নিয়ম এবং স্বতন্ত্র ব্যবস্থা शिद्ध कला इश् । তান্ত্রিক সাধনার কাল দিনের বেলা নির্দিষ্ট নহে। তান্ত্রিক পূজা পাঠ, ७छन जांक्षम, जयदें ब्रांद्धिकाल कब्रिाऊ হয়। রাত্রির প্রথম প্ৰহরের পরে এবং অধোদয় কাল পৰ্যন্ত তান্ত্রিক সাধনার প্রশস্ত সময়। দিনের বেলায় স্নান, দান ও নিত্যকর্ম ছাড়া সাধনা সম্পকিত কোন কাজ করিতে নাই। তবে সূৰ্যগ্রহণের সময়ে, বিশেষ কোন যোগ থাকিলে পুরশ্চরণ ও জপ করার বিধি আছে । সাধক এক তন্ত্রসাধনা করিবে। তবে গোড়ায় গুরুকে সম্মুখে রাখিয়া সাধনার পদ্ধতি বিহিত আছে। কেবল চক্ৰে বসিলে, এক অবস্থার বা একরকম যোগ্যতার ও এক গুরুর শিস্যসকল এক সঙ্গে ক্রিয়া করিতে পারে। একান্ত নির্জন স্থান ছাড়া অন্য অন্য কোথাও তন্ত্র-সাধনা করা চলে না । তন্ত্র-সাধনা গোপনে করিতে হইবে ; যত গোপনে করিতে পরিবে, ততই ভাল। তন্ত্রের স্পষ্ট উপদেশই আছে যে, গোপয়েৎ মাতৃজারবৎ। । তন্ত্রেব সাধনক্ষেত্রে জাতিবিচার বর্ণবিচার নাই। সিদ্ধির নূ্যনাধিকা অনুসারে উচ্চ নীচ নির্ণীত হইয়া থাকে। তবে ব্ৰহ্মানন্দ গিরির ব্যবস্থা এই যে, গৃহী মাত্রেই ব্ৰাহ্মণ গুরু করিবে ; গৃহস্থ, সাধক সন্ন্যাসী বা বিবক্ত পুরুষকে গুরুপদে বরণ করিবে না ; কিন্তু এক গুরুর শিষ্যগণের মধ্যে জাতিবিচার নাই ; সকল শিষ্যই সমানভাবে গুরুর প্রসাদে অধিকারী। মোটের উপর সাধন ব্যাপারে। তন্ত্র জাতিবিচার করেন না । তন্ত্র-বিধান-মতে শৈব বিবাহ পদ্ধতি সকল জাতিই অবলম্বন করিতে পারে। এই শৈব বিবাহ পদ্ধতি বশিষ্ঠ-সমন্বয়ের ফল। তন্ত্রে আছে যে, ব্ৰহ্মষি বশিষ্ঠদেব কামরূপে তারা আরাধনা করিয়া সিদ্ধি লাভ করেন ; তাহার পর তিনি চীনে ও মহাচীনে পরিভ্রমণ করিতে যান। সে দেশ হইতে ফিরিরা আসিয়া তিনি প্রচার করেন যে, নারী মাত্রই যখন আত্মা শক্তির অংশরূপিণী, তখন নারীতে জাতিবিচার ও বর্ণবিচার করিতে নাই। যে নারীতে শক্তি যতটা ক্ষুরিত, তিনি ততটা শ্রেষ্ঠ ও বরেণ্য । সুতরাং তান্ত্রিক সাধক, সকল জাতির এবং DBBD BBB BBB DBDBD DD DD BiuiD SDD S DBDBB DDBD BBD S বিবাহের পূর্বে সে নারীকে পূর্ণাভিষিক্ত করিলে তাহার বীজগত সকল দোষ দূর হয়। পক্ষান্তরে চীন ও মহাচীনের তাত্রিকগণ ভারতবর্ষের আর্ধনারীদিগকে IGT