পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

巴乙国司C不乏丐 BDD DY DDuDLSSSDLDDD DLLD DBYLLDS BgB LSuuuuuLLLLDDD SSSDD TY সস্তি তে তিষ্টাস্তি কলেবারে।” ইহাই সকল তন্ত্রের সিদ্ধান্ত । এই সিদ্ধান্ত অবলম্বন করিয়া সকলে তন্ত্রতত্বের ব্যাখ্যা করিয়াছেন। তন্ত্রের এই ব্যাখ্য! পুরাণাঙ্গি নানা শাস্ত্র অবলম্বন করিয়াছেন। তাই পুরাণ ও তন্ত্র, সকল শাস্ত্রের সিদ্ধান্তকথা দেহতত্ত্ব অনুসারে ব্যাখ্যা হইয়া থাকে। এই দেহতত্ত্ব আনুমারিক ব্যাখ্যাকে অনেকে আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা নাম দিয়া থাকেন । যাহা খাটি ইতিহাস নহে, সত্য ঘটনার পুনরুল্লেখ নহে, যাহা উপাখ্যান এবং আখ্যায়িকা, যাহা সিদ্ধান্ত ব্যাখ্যার রোচকস্বরূপ, সে সকলেরই দেহতত্ত্ব অনুসারে প্রয়োগ ও ব্যাখ্যা সম্ভবপর। এই হেতু মার্কণ্ডেয় চণ্ডী এবং শ্ৰীমদ্ভগবদগীতার দেহতত্ত্ব অনুসারে ব্যাখ্যা সুধী-সমাজে প্রচলিত আছে। তন্ত্রের প্রায় সকল সাধনা ও আরাধনার দুইটা দিকৃ আছে ; একটা বাহিরের যা বিশ্বতত্বের দিকৃ, অপরটা ভিতরের বা দেহতত্ত্বের দিকৃ। সকল সিদ্ধিরই বিকাশের দুইটা 'দকৃ আছে, একটা জগতের বা বাহ্য প্ৰকৃতির দিকৃ, অপরটা ভিতরের বা দেহগত প্রকৃতির দিক্‌ ! তুমি আত্মশক্তি বিকাশের EBtt DDDSDDD DiBBBBDB KBBDS BBBD BDD S LLuDuD DBDDBD BBBS DBDDDY উন্মেষ ঘটাইতে পার। সিদ্ধির ব্যাঘাত বাহিরের শক্তির দ্বারা হইতে পারে, ভিতরের কাম ক্ৰোধ লোভাদি দ্বারাও হইতে পারে । শক্তির অভিব্যঞ্জন বাহিরেও যেমন হয়, ভিতরেও সেই পদ্ধতি অনুসারে হুষ্টয়া থাকে । সেই হেতু "তান্ত্রিক সাধক মাত্রেই সাধনার দুইটা পন্থা অবলম্বন করিয়া থাকেন ; এক-মানস পূজা, অন্তৰ্যাগ প্রভৃতি মানস পূজা-পদ্ধতি ; দ্বিতীয়-বাহিরের পূজা পাঠ, যোগ যাগ, সাধনা আরাধনা প্ৰভৃতি। তন্ত্র বলিতেছেন যে, যখন ব্ৰহ্মাণ্ড ও দেহভাণ্ড একই পদ্ধতি অনুসারে, একই রকমের উপাদান সাহায্যে নিমিত, উভয়ের মধ্যে একই ভাবে নানা শক্তির খেলা হইতেছে, তখন দেহগত শক্তির উন্মেষ ঘটাইতে পারিলে ব্ৰহ্মাণ্ডের শক্তি তোমার অনুকুল, সহায়ক হইবে। তুমি ব্যোমযান বা এরোপ্লেন চড়িয়া তাহার সাহায্যে উড়িতে পার ; আবার দেহের সাহায্যে খোচারী সিদ্ধি লাভ করিলে তুমি বিনা ব্যোমযান বা এরোপ্লেনে বিমানপথে উড়িয়া যাইতে পায় । যে শক্তির সহায়তা লাভ