পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रथा cबश्नशवबू पाना दिकाठि बाउछन्। তথা শুভাশুভং কর্ম কর্তায়মানুবিন্দতি ।” অর্থাৎ হে দেবি, এই চরাচর সকলই কর্মাত্মক ; মাতাই কাৰ্য্য, পিতাই কর্ম ; কৰ্মই পরম গুরু অর্থাৎ কর্মের দ্বারা জীব, মাতৃপিতৃ লাভ করিয়া থাকে, কর্মই সাধকের গুরুস্বরূপ । এই কাৰ্য দ্বারাই জীব জন্তুর উৎপত্তি ও বিনাশ ঘটিয়া থাকে। একটা কর্মপরম্পরা শেষ হইলে একটা দেহের নাশ হয়, আবার অদ্ভুক্ত কর্মের ফল ভোগ করিবার জন্যে নূতন দেহ ধারণ করে। যেমন মাঠে সহস্ৰ গো এবং বৎস বিচরণ করিতেছে ; কে কাহার বৎস, তাহা তুমি আমি চিনিতে পারি না, পরন্তু বৎস নিজের জননীকে চিনিয়া ঠিক বাহির করে, তেমনি শুভাশুভ কৃত কর্ম কর্তাকে বাছিয়া বাহির করে এবং তাহাকে জড়াইয়া ধরিয়া নূতন দেহের স্বষ্টি করে। এই কর্মন্ত্রক দেহাভ্যন্তরে কুণ্ডলিনী বিরাজ করেন এবং কর্মানুসারে জীবকে পাপ পুণ্যের ভাগী করিয়া থাকেন। রেশমের গুটি যেমন গুটিপোকা নিজেই গড়িয়া তোলে, তেমনি আমাদের দেহ আমরা নিজের কর্মানুসারে গড়িয়া তুলি। এই দেহ কেমন ? “আন্দেী সংজায়তে বীজং ব্ৰহ্মাণ্ডৈঃ সহ সান্ধুরং। তস্য মধ্যে সুমেরুশ্চে কঙ্কালিদগুরূপকঃ ॥ চরাচরাণাং সর্বেষাং দেবাদীনাং বিশেষতঃ । আলয়ঃ সর্বভূতানাং মেরোরভ্যন্তরেহপি চ । প্ৰদীপকলিকাকারো জীবো হৃদি সদা স্থিত । রজুবদ্ধে যথা শ্যেনো গতোইপ্যাকৃষ্ণতে পুনঃ ॥ অর্থাৎ প্ৰথমে ভ্রমণের দেহেতে ব্ৰহ্মাণ্ডের বীজস্বরূপ অন্ধুরাকারে বীজের উৎপত্তি হয়, সেই দেঙ্গের মধ্যে সুমেরুর পৃষ্ঠায় কঙ্কালের দণ্ড বা পিঠের দাড়া তৈয়ার হয়। ইহারই মধ্যে সর্বচরাচর, দেব দেবী, এবং সর্বভূতের আলয় অ্যান্ত থাকে। এইখানেই ব্ৰহ্মাণ্ডব্যাপিনী স্বষ্টিশক্তির লীলা বিকাশ হইয়া থাকে। এই মেরুদণ্ডের মধ্যেই সপ্ত লোকের অবস্থিতি আছে। এইখানেই BD0YDS BBBS BBDSLDBD SDDESS DDBBDBDBB DD DDB S LBDBS S ব্ৰহ্মাণ্ডের সংক্ষিপ্তসার এই দেহভাণ্ডে জীবাত্মা প্ৰদীপকলিকার ন্যায় হৎঘানে বাস করেন। রজ্জ্ববিদ্ধ খোিনপাখী যেমন রজ্জ্বর আকর্ষণে আবার পূর্বস্থানে SBS BD DDBDDB BDDBBD DD gDBB BDuBD BDBDuuDu थigकका !