পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৫

এই দেহত্ব কুণ্ডলিনী শক্তি সাধকের রুচি অনুসারে স্ত্রী বা পুরুষরূপ ধারণ BBD SDDD S BB uut iBDBB SDDD DDD DDYS DBD EEYSS এই কুণ্ডলিনীর স্ত্রীরূপ লীলায় কালী, মহাদুৰ্গা, ত্বরিতা, ছিন্নমস্তা, সরস্বতী, অন্নপূর্ণা, কামাখ্যারূপিণী, মাতঙ্গী, শৈলম্বতা, তারা, উমা, গিরিজা, বৈষ্ণবী প্রভৃতি অনন্ত রূপ আছে, এবং অনন্ত রূপে এই দেহের মধ্যে অনন্ত লীলা প্ৰকাশ করিয়া থাকেন। এই কুণ্ডলিনী পুংরূপে ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু, শিব, দশাবতার, দ্বিভূজ মুরলীধর শ্ৰীকৃষ্ণ প্রভৃতি নানা বিভূতির বিকাশ করিয়াছেন। পুংদেবতার লীলাও দেহাভ্যন্তরে চক্ৰে চক্রে হইয়া থাকে। সেই সকল লীলার কথা নানা পুরাণে এবং ব্যাখ্যান-পুস্তকে প্রকট হইয়াছে। তন্ত্র এমন কথা বলিতেছেন না। যে, এই সব ভাগবতী লীলার ইতিহাসিকথা নাই, পরন্তু সে সব ইতিহাসিকথা অবতারতত্বের ব্যাখ্যা করিয়াছে মাত্র। যেমন শ্ৰীরাম কতৃক রাবণবধ ইতিহাসিকথা এবং ঐ রাবণবধের হেতু শ্ৰীরামচন্দ্রকে জনসাধারণ ভগবানের অবতার বলিয়া মনে করে । তেমনি শ্ৰীকৃষ্ণ ও বলরাম কতৃক কংসবধ, ভারতযুদ্ধ প্ৰভৃতি ঘটনা তঁহাদের বিভূতির প্রকাশক, অবতার বলিয়া পরিচিত তাহাদের খ্যাতির খ্যাপক। পরন্তু দেহতত্বের দিকৃ দিয়াও উহাদের ঐ সকল ঘটনার সার্থকতা আছে। শ্ৰীকৃষ্ণের বৃন্দাবনলীলা নিৰ্ভাজ রসাতত্বের ব্যাখ্যান মাত্র, উহার সার্থকতা দেহতত্বের মাপকাঠির সাহায্যে বুঝিতে হয়। মার্কণ্ডেয় চণ্ডীর প্রকৃত মর্ম দেহতত্বের সাহায্যে বুঝিতে হইবে। এই দেহতত্ব বুঝিতে হইলে প্ৰথমে কর্মবাদ বুঝিতে হইবে ;-কোন কর্মের প্রভাবে কেমন দেহ ধারণ করিলে, সে দেহে দেব ও অম্বরের লীলা কেমন ভাবে হইতে পারে, তাহা জানিতে হইবে। তাহার পর তন্ত্রের নির্দেশ অনুসারে যাটুচক্ৰভেদ ব্যাপারে শক্তির লীলাবিকাশ নিতে হইবে, সঙ্গে সঙ্গে ব্ৰহ্মাণ্ডের সংক্ষিপ্তসার এই দেহের মধ্যে কোথায় কোন স্কুল ও সূক্ষ্মী শক্তির কেমন খেলা হইতেছে, তাহা জানিতে হইবে । তখন বুঝিবে-“মদমত্ত মাতদিনী কে রমণী নোচে যায়,’ ‘কার স্পেৰ্থে DBLL BDBSBBD DDDBBDBuBuS S sBDD DDDBDD DBDBDBDDDBDB BL DDD S শেষে রসাতত্বের কথা, ভাবের কথা, ভক্তির কথা আপনা। আপনি মনের মধ্যে ফুটিয়া উঠিবে। তখন বুঝিবে-বাঞ্ছা কল্পতরুর প্রকৃত অর্থ কি ;-সে তরু কোথায় থাকে, সে তরুতলে কে বসিতে পায়, কাহার কেমন বাঞ্ছা পূর্ণ হয়, gS DBDDB BDuD DBDL DDDD DBBD S BBDBB BDDDD BBDB DBDB যে আমাদের পুরাণ অস্ত্ৰ কত মজার ও রসের কথা লুকাইয়া রাখিয়াছেন, তাহা R