পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেহুভাণ্ডে নিত্য বিদ্যমান ; উভয়ের ক্রিয়া এক রকমের, উভয়ের প্রভাব এক প্রকারের। তাই তন্ত্ৰ বলিয়াছেন-যাহ আছে ব্ৰহ্মাণ্ডে, তাহাই আছে দেহভাণ্ডে । বিশ্বাত্মা রসময়, দেহগত আত্মাও রসময়। বিশ্বব্যাপী আত্মা যেমন এক হইতে বহুতে পরিণত হইতে চাহেন, দেহগত আত্মাও তেমনি এক হইতে বহুতে বিস্তৃত হইতে চাহেন। বাহিরের আদি রস এবং ভিতরের আদি রস, দুই এক ও অভিন্ন, কেবল উহাদের অভিব্যঞ্জনা কিছু স্বতন্ত্র রকমের । কঠোর সংযমী তপস্বীদিগকে লক্ষ্য করিয়া তন্ত্র বলিতেছেন যে,-“দেখ দেখ, স্মৃষ্টির উন্মেষ-ভঙ্গীটা এক বার দেখ। প্ৰথমে একটা রক্তের ডেলা ত ভূমিষ্ঠ হইল, তাহার পর তাহাকে স্তন্য পান করাইয়া, আহার যোগাইয়া সে পূর্ণ মনুন্যে পরিণত হয়, তাহা হইতে আবার নূতন নূতন মানুন্যের স্বষ্টি হয় কেন -কে জানে ? কিন্তু তথাপি হয়। কেবলই কি হয় ? পিতামহ ও মাতামহকুলের উর্ধ্বতন উনপঞ্চাশ পুরুষে পরিলক্ষিত নানা বৈশিষ্ট্যসমেত হইয়া iiBD DDD SS DBB DiBD DD DB DB BDD DBBB BYDB BD করিয়া উচ্চে উঠে; তাহাতে কত ফুল, কত ফল জন্মায়, কত শোভা, কত মাধুৰ্য ফুটিয়া উঠে, তাহার পর অমনই কত অগণিত নূতন বৃক্ষের বীজ তাহা হইতে সঞ্চয় করা যায়। এক আমি বহু হুইবার কামনা নিসর্গসুন্দরীর সর্বাঙ্গে যেন নিত্য সর্বক্ষণ ফুটিয়া রহিয়াছে। সৃষ্টিমাধুরীর এই বিচিত্ৰ শোভা, এই অজ্ঞেয় ও অজ্ঞাত কর্মপরম্পরা তোমার সংযম তপস্যার অন্ধতমসাবৃত পথে পাওয়া যাইবে না। চোখ চাহিয়া না দেখিলে ইহার মহিমা কতকটা বুঝা যাইবে না। যখন মাতৃগর্ভ হইতে প্ৰসূত হই, তখন বেদন পাইয়া কঁাদিয়া উঠি, তখন একটা জীব দুই ঠাই হয়, বোধ হয় তখনই আমার অস্তিত্বের জ্ঞান বিদু্যদ্বিকাশবৎ ক্ষণেকের জন্য ফুটিয়া উঠে। তাহার পর গর্ভজাত যন্ত্রণা পাসরিবার কালে, তিন মাস পৰ্যন্ত যেন মহাঘোরে বিভোর থাকি। শেষে মাঘের মুখ দেখিতে দেখিতে, মায়ের স্তন ধরিয়া পীযুৱধারা পান করিতে DBBDLS DBD K t DB tDBD S BDDDD DBDD BDB D DD DDBD DBB S DBB DDYiDB BDB DBS BD BDB D DBB DBDS খেলা করে, কঁাদে, পয়ে চলিতে ফিরিতে, উঠতে বসিতে শিখে, বস্তুয় পার্থক্য i DD BD DDBD BBg gED DB BD DD DDB DS gD মানুষ যখন যৌবনে পদাৰ্পণ করে, তখন তাহার দেহের কত শোভাই ফুটিয়া উঠে। সেই শোভায় আকর্ষণে, চিত্তবৃত্তির মোহেয় প্রেরণায় সে অপর R