পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

DBDBDB BDB DBD BDBD DBDB BEE DBBD DBD DBDBD DD BDB করে। অহরহঃ সর্বত্র এবং সর্ববিষয়ে এই এক আমি বহু হইবার ক্রিয়া চলিতেছে। জীবদেহ হইতে যাহা নিৰ্গত হয়, তাহা হইতেই জীবের স্থািষ্ট হয়, -কীট পতঙ্গ, অণু পরমাণুর মত জীবাণু যে কত অসংখ্য ফুটিয়া উঠেদেহের ভিতরে বিচরণ করে এবং দেহের বাহিরে উড়িয়া বেড়ায়, তাহার। আর হিসাব করা যায় না। ইহাই সৃষ্টিপ্ৰহেলিকা, লীলা প্ৰহেলিকা ; এ প্ৰহেলিকা বুঝিবার নামই সাধনা, আরাধনা, উপাসনা-এই প্ৰহেলিকা বুঝিবার চেষ্টাতেই পদার্থতত্ত্ববিদ পণ্ডিতগণকে পরীক্ষা, সমীক্ষা, প্ৰতীক্ষা, অস্বীক্ষা প্ৰভৃতির প্রয়োগ করিতে হয়। কেবল চোখ বুজিয়া থাকিলে সাধন হয় না। এক বার নয়নময় হইয়া দেখা-দেখার মতন দেখ । তন্ত্র এইটুকু বলিয়া ক্ষান্ত নহেন। তন্ত্র বলেন যে,-যে রসের প্রভাবে রূপের বিকাশ, মোহের বিকাশ, শেষে এক হইতে বহুর বিস্তৃতি, সেই রাসই আদি রস, এবং সেই রসের সাহায্যে যে সাধনা, তাহাই শ্ৰেষ্ঠ সাধনা। এই আদি রসের বহিরঙ্গের সাধনার ফলে রসায়ন, জ্যোতিষ, শিল্পকলা, আয়ুৰ্বেদ প্রভৃতি শাস্ত্রের ও বিদ্যার উদ্ভব হইয়াছে। এই আদি রসের অন্তরঙ্গের সাধনার ফলে তন্ত্রের প্রায় সকল আরাধনার পদ্ধতি আবিষ্কৃত হইয়াছে। বৈষ্ণবের মধুর রসের সাধনা এবং প্রেমের পথের আরাধনা এই আদি রসের অন্তরঙ্গ সাধনার একটা প্ৰকারান্তর মাত্র। তন্ত্র বলেন যে, এই আদি রস হইতে রিরংসার উৎপত্তি হইয়াছে বলিয়া উহার নিন্দ করিও না । বিশ্বসৃষ্টিতে DDBB BB BBBDB DDD DDD S DDDD LBLDD BB DBBSBB তোমার পরিহারযোগ্য হইলেও, অন্য কোটি জীবের নহে। রিরংস না হইলে যখন সৃষ্টি সম্ভবপর নহে ; স্থাবর, জঙ্গম-বিশ্বসৃষ্টির সর্বম্বে যখন ৱিরংসা দেদীপ্যমান, তখন উহাকে পরিহার করিতে নাই, উহার নিন্দাও করিতে নাই। উহার মধ্যে কি গুপ্ত তত্ত্ব নিহিত আছে, তাহা বুঝিবার চেষ্টা কর, কোন কোন শক্তির প্রেরণায় উহার বিকাশ হয়, তাহা বুঝ ; তবে তা সৃষ্টিতত্ত্ব বুঝিতে পরিবে। স্বষ্টিতত্ত্ব বুঝিতে না পারিলে নিজেকে-দেহগত আত্মাকে ঠিক বুঝিতে পারিবে না। আত্মপরিচয়ই সাধনার শ্ৰেষ্ঠতম উদ্দেশ্য। প্ৰথমে আত্মার বাহিরের বিকাশ বুঝ, তবে ভিতরের লীলা বুঝিবে ; প্রথমে ব্যাহতি দেখ, তবে সংহতি বুঝিবে। শিশু যাহা দেখে, তাহাই শিখে ; বালক ও DBD D BDBD DDDB BLSS DBDD DD DttBD BBDuS YY tD DDBL R de