পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জানিতে ও বুঝিতে পারিলে বিশ্বসৃষ্টিতে আত্মবিকাশের পরিচয় কতকটা পাওয়া যাইতে পারে। ইহাই হুইল মদন আরাধনার প্রথম স্তয় । রসায়ন, চিকিৎসা, উদ্ভিদবিদ্যা, জ্যোতিষ প্ৰভৃতি পদার্থতত্ত্বজাত বিদ্যাসকল মদন আরাধনার প্ৰথম স্তরভুক্ত। ইহার পরে তন্ত্র বলিতেছেন যে, তুমি মানুষ-তোমার মধ্যেই স্ত্রীত্ব ও BDS D BD DBDDD S SgD BDD BBDB DBDDB BBDDD BB BDDDBDBD স্থিষ্টি স্থিতি বিনাশের কাৰ্য্য চলিতেছে। এক বার দেহের ভিতরকার ব্যাপারটা বুঝিবার চেষ্টা কর না। আমি তোমাকে পথ দেখাইতেছি। ইহাই হইল। দেহতত্ত্বের বা অন্তরঙ্গের সাধনা । এই সাধনার অন্তৰ্গত ষটুচক্রভেদ, কুলকুণ্ডলিনীর জাগরণ, শব্বসাধন প্ৰভৃতি সাধনার উল্লেখ আছে। দেহতত্বের আরাধনায় মদনতত্ত্ব আছে, তবে সে মদনতত্ত্বের পরিণতি আত্মারামের প্ৰাপ্তিতে ঘটিয়া থাকে। বহিরাঙ্গের এবং অন্তরঙ্গের উভয়বিধ উপাসনাতেই LBDBDBBB zDuD DBBB DBSBDD DBD BBDBDDLDD DSSS SLDBSL LDBBBD विश्व* कश्चिश्छ्न्नि ! এইবার মোটের উপর সিদ্ধান্তটা কি দাড়াইল, তাহাই বুঝিয়া লওয়া যাউক ; তাহার পরে কাম ও মদনের পার্থক্য বিচার করা যাইবে। তন্ত্র DBDBLDOBO BSBS BDt DDBDS DDD DDD SSLDS uDDS SSSD শক্তিসমষ্টি বা যে এক অপূর্ব শক্তি আমার দেহের মধ্যে থাকিয়া আমাকে সব দেখাইতেছে, বুঝাইতেছে, চিনাইতেছে, সেই আমিই আমার জ্ঞানের ও প্ৰজ্ঞানের একমাত্র অবলম্বন । সেই আমির মধ্যে একটা অতৃপ্তি, একটা পিপাসা অহরহ; বিরাজ করিতেছে। সেই পিপাসা নিবৃত্তির জন্যই আমি উপাসনা করিতে উপদিষ্ট হইয়া থাকি । অথবা সেই আমার পিপাসাই আমাকে, আমি অপেক্ষা বৃহত্তর শক্তিকে, নিসর্গসুন্দরীর অপূর্ব বিকাশকে উপাসনা করিতে শিখায়। আমি যেন অহরহঃ আমি ছাড়া আর একটা কিছুকে ধরিতে চেষ্টা করিতেছি। আমি উষার রক্তিম রাগ দেখিলে বিভ্রান্ত হই, ফুলের শোভা দেখিলে মুগ্ধ হই, সমুদ্র দেখিলে-পৰ্বত দেখিলে আত্মহারা হই ; পক্ষান্তরে মেঘগর্জনে, ঝঞ্চাবাতে, সমুদ্রের তুফান তরঙ্গে, ভূমিকম্পে - শক্তির বিরাটু বিকাশে আমি যেন সঙ্কুচিত হই। তথাপি স্বভাবের এই ভীম বিকাশ দেখিলে প্ৰাণ যেন চায়-তাহাতে ডুবিয়া যাই-মিশাইয়া থাকি। DiD BLSSSDBDDDSDDSSSBD DBDDLL BB BBB DDB DDDDB rG BBDBL Rr