পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৭

এবং নীরোগ না হইলে ধর্মসাধন সম্ভবপর হয় না। যিনি শারীর ধর্ম রক্ষা BDBD LDDB DDSDDDD DDD SBD DGBBBDD DDD D SB BD হইতে পারেন না, রোগী সমাজধর্ম রক্ষা করিতে পারে না। সুতরাং সাধনধর্ম অবলম্বন করিতে হইলে প্ৰথমে শরীর রক্ষার ধর্ম পালন করিতে হয় । তাই সাধারণ ধর্ম প্ৰথম বর্গ। যে নীরোগ, ধামিক ও সংযমী নহে, সে অর্থ উপার্জনে সম্যক যোগ্যতা দেখাইতে পারে না। অর্থ কেবল টাকা নহে, যাঙ্গা সম্পত্তি, বিভব, সম্বল, তাহাই অর্থ। বিদ্যা, বুদ্ধি, তেজস্ক্রিতা-ভূমি,- জলাশয়, মণি মুক্তা, আত্মীয় স্বজন-এ সকলই অর্থ। বুদ্ধিবল, জনবল, ধন্যবল —এই তিন বলষ্ট অর্থের উপাদান। শাস্ত্র বলেন যে, টাকায় মানুষ রোজগার DD DDS DDLuBBD D BBuuuDD BBD DBDSS S BDLL BBBBBL BDDB গড়িতে হইবে। যে দেশে মানুষ উৎপন্ন হইবে, সেই দেশে অর্থ আপনি যাইয়া জুটিবে। তাই অর্থ দ্বিতীয় বর্গ। বর্গের তৃতীয় বিষয় কাম। কাম অর্থে কেবল রিরংসা নহে, কেবল নরনারীর সংযোগ নহে। যাহার দ্বারা সমাজের ও গৃহস্থালীর সৌন্দর্য ও মাধুৰ্য বৃদ্ধি পায়, তাহাই কাম। চতুঃষষ্টি, কলাবিদ্যা, আয়ুৰ্বেদ, ধনুৰ্বেদ, পশুপালন, কৃষিকাৰ্য, দেহের প্রসাধন এবং সৎ পুত্র উৎপাদন -এই সকলই কামের অন্তর্গত। কামের দুইটি অঙ্গ-শোভা ও মাধুরী। যাচার সাহায্যে শোভা ও মাধুরী বৃদ্ধি পায়, জীবন শোভাময় ও সুখময় হইতে পারে, তাহাই কাম । তন্ত্রও কামের এই সাধারণ অর্থ গ্ৰহণ করিয়াছেন, এবং ঐ সঙ্গে বলেন যে, যে সাধকের ধর্ম এবং অর্থসাধন হয় নাই, সে সাধক কামের অধিকারী নহে। যে কামসিদ্ধ নহে, সে মুমুকু হইতে পারে না । কামের দুই প্রকারের সাধনা আছে ; এক বহিরাঙ্গের, দ্বিতীয় অন্তরঙ্গের । কামের বহিরাঙ্গের সাধনার কথা বাৎস্যায়নের কামশাস্ত্ৰে কথিত হইয়াছে ; কামের অন্তরঙ্গের সাধনা তন্ত্র নির্দেশ করিয়াছেন । বাৎস্যায়নের কামশাস্তুে যেমন কেবল রিরংসার বিষয়ের উল্লেখ নাই, উহা ছাড়া আরও অনেক বিষয়ের আলোচনা আছে, তেমনি তন্ত্রের কামসাধনায় কেবল লতাসাধনার কথাই নাই, উহা ছাড়া অনেক গৃঢ় তত্ত্বকথার উল্লেখ আছে। কামতৃপ্তি না হইলে মোক্ষের সাধ প্রবল হয় না, সে মোক্ষের অধিকারী নহে। এই চতুৰ্বর্গের ব্যাখ্যা করিয়া তন্ত্র বলিতেছেন যে, যাহারা এই চতুৰ্বর্গের সাধনা করে, তাহাদিগকে চতুৰ্বৰ্গী বলা হয়। সপ্তসরিদ্বারা কর্মভূমিতে যাহারা বাস করে, তাহারাই চতুৰ্বৰ্গী হইবার অধিকারী ; পৃথিবীর অন্য সকল প্রদেশের নরনারীম কল কেহ <tegori:53, Vo-e 登心