পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৮

বা ত্রিবর্গী, কেহ বা দ্বিবঙ্গাঁ। চতুর্বর্গসাধনপরায়ণ মনুষ্যই সর্বাপেক্ষা সভ্য ও সর্বশ্ৰেষ্ঠ। ইউরোপের আধুনিক শ্বেতাঙ্গ খ্ৰীষ্টান জাতিসকল ত্রিবর্গী। চতুর্বর্গী না হইলে জাতি স্বীয় বিশিষ্টতা সমেত থাকিয়া চিরজীবী হইতে পারে না । ইহাই শাস্ত্রের অভিমত । একটা কথা এইখানে বলিয়া রাখিব । পুত্রোৎপাদনে কৃতসঙ্কল্প নরনারীর সঙ্গমকে শাস্ত্র ত নিন্দ করেন না, তন্ত্রও মন্দ বলেন না । যাহার সাহায্যে নূতন জীবের উৎপত্তি হয়, নৃতন আত্মার উন্মেষ ঘটে, তাহা শাস্ত্রের বা তন্ত্রের দৃষ্টিতে হেয় বা জঘন্য নহে। শাস্ত্র তাই পুত্রোৎপাদনের একটা সায়ান্স বা বিজ্ঞান লিখিয়া গিয়াছেন। গর্ভাধান হইতে প্রসবকাল পৰ্য্যস্ত শাস্ত্ৰ কেবল গৰ্ভসংস্কারে, ভ্রণের পুষ্টির জন্যই ব্যস্ত। বাৎস্যায়নের কামসূত্র এই জীবস্যষ্টির সায়ান্স মাত্র। কাম এই জীবস্থিষ্টির প্রেরণা, মদন উহার শক্তি মাত্র। যেমন শরীর রক্ষা করিতে হইলে একটা পদ্ধতির অধীন থাকিতে হয়, অনেকগুলি বিধি নিষেধ পালন করিতে হয়, তেমনি পুত্রোৎপাদনা করিতে হইলে একটা পদ্ধতির অধীন থাকিতে হয় ; গোটা কয়েক বিধিনিষেধ মানিয়া চলিতে হয়। শাস্ত্রের দৃষ্টিতে স্বেচ্ছাচারই নিন্দনীয়। সর্বমত্যন্ত গহিতম-কোন বিষয়ের ত্যাম্ভিকী বুদ্ধিই গহিত বা অহিতকর। যেমন অতিভোজন দোষের, তেমনি লাম্পট্য দোষের । কোন ব্যবহারের অতিবৃদ্ধিকেই লাম্পট্য বলে। সে কালে ভোজনলম্পট, শয্যা ও ভূষণলম্পট প্ৰভৃতি অনেক লম্পটই ছিল। শ্ৰীচৈতন্য মহাপ্ৰভুকে কীর্তনলম্পট বলা হইয়াছে। অধুনা কামবিলাসীকেই সোজাসুজি লম্পট বলা হইয়া থাকে। মদনমোহন শ্ৰীকৃষ্ণকে তাই লম্পট বলিলে গালাগালি করা হয় না, কেবল ব্যাজাস্তুতি হয় মাত্র । শাস্ত্রের হিসাবে সাধারণ মানুষ্যের পক্ষে এই লাম্পট্যই দোষের । যাহারা তেজস্বী, সিদ্ধ সাধক, তাহদের পক্ষে কোন কিছুরই লাম্পট্য দোষের বা নিন্দার নহে । DBBLLL LL DB DD DBDD C DDBB BDD DBDDDSDBB BBD আনা সায়ান্সের হিসাবেই করিয়াছেন বলিতে হইবে। স্ত্রীশক্তি ও পুৎশক্তির সম্মেলন, বিশেষতঃ নরনারীর সম্মেলনকে হীনযানী বৌদ্ধগণই সর্বাগ্রে নিন্দার বিয়য়ীভূত করেন। বোধ হয় বৌদ্ধদের নিকট হইতেই খ্ৰীষ্টানধর্মাবলম্বিগণ এই নিন্দ গ্ৰহণ করিয়াছেন । আমরা ইংরেজী লেখাপড়া শিখিয়া কাম ও DGBB BtiB B DDBBD DDDBC BDDLDD DDD DDBDDB BDBSSSBDBD না, আমাদের বসন ভূষণের ভঙ্গী, নয়নের দিঠি, দেহের হাবভাব দেখিলে দৃঢ় Vo8