পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্মস্থাং দেবতাং ত্যািত্ত্বা বহির্দেবীং বিচিন্বতে । করছিং কৌস্তুভ্যং ত্যািত্ত্বা ভ্ৰমতে কাচতৃষ্ণয়া।” অর্থাৎ যাহারা আত্মাকে পরমেশ্বর হইতে ভিন্ন বলিয়া বিবেচনা করেন র্তাহারা বাহিরের দেবতাকে দেখিতে পান না, স্বীয় আত্মারও পরিচয় পান না, তঁহাদের পরিশ্রম বৃথা হয়। অথবা যাহারা আত্মস্থ দেবতাকে ছাড়িয়া বাহিরের দেবতার চিন্তা করেন, তাহারা করন্থ কৌস্তুভ মণি ত্যাগ করিয়া BD0DB BDBDBDB BBB BDD S gg DDD LDBDB BBD BLBLB KDLDDD DDDS তেমনি কূর্মপুরাণেও পাওয়া যায়। তন্ত্রের এই সিদ্ধান্তকে পুরাণ অমান্য 夺乙颈可可}1 এই দেহের মধ্যে আত্মা আছেন। সে আত্মা দেহের কোথায় বিরাজ করেন ? এই প্রশ্নের উত্তরে তন্ত্র দুইটা উত্তর দিতেছেন ; প্ৰথম বলিতেছেন যে, আত্মা সর্বদেহের সর্বস্থানে পরিব্যাপ্ত, তাহার শক্তির দ্বারা দেহের সকল অংশ, সকল কণা সঞ্জীবিত "। কিন্তু সে আত্মাকে ত ধরিতে পারা যায় না। অতএব যাঁটুচক্রের মধ্যে যেখানে কুণ্ডলিনী শক্তি ক্রিয়া করিতেছেন, সেইখানেই তঁাতাকে পাইবে-অথবা শিবশক্তিসমন্বিত যিনি, তিনিই দেহগত ইষ্টদেবী । “শূন্যরূপং শিবং সাক্ষাদিন্দুং পরমকুণ্ডলীম। সাৰ্দ্ধত্ৰিবলয়াকার কোটিবিদ্যুৎসমপ্ৰভা ৷” অর্থাৎ শিব শূন্যরূপ--অহমস্মি এই জ্ঞানদ্যোভক। এই শূন্যরূপ শিবকে বেষ্টন করিয়া কুণ্ডলিনী বিরাজ করিতেছেন । শিবকে শব্দব্ৰক্ষ্মময়বপুও বলা হইয়াছে ; আবার শব্দরূপ মহাদেব বলিয়াও সেই মহাদেবের রূপ বৰ্ণনা করা সৃষ্টিয়াছে। দেহের ছয়টা চক্রের প্রত্যেক চক্ৰে স্বয়স্কৃলিঙ্গ মহাদেব বিরাজ করিতেছেন । আর কুণ্ডলী দেবী চক্ৰে চক্রে এই মহাদেবকে বেষ্টন করিয়া আছেন। এই কুণ্ডলিনী সহস্রারে “কামসমুল্লাসবিহারিণী” অথচ তিনি BDDDBDS BLBDBBDBESS uD D BDB Dg BDDBDDB BDBD DDDBDBSii অমৃতস্বরূপিণী কুণ্ডলী দেবীকে দ্বাদশ বার ষটুচক্ৰ ভেদ করাইলে মানুষ জীবন্মুক্ত হয়। সে ষটুচক্রভেদ কেমন ? প্ৰত্যেক চক্ৰে কুণ্ডলী দেবীকে লইয়া যাইয়া, শব্দরূপ নিরাকার শিবের সহিত রমণ করাইতে হইবে, তবে সাধনা সিদ্ধ হইবে। “সদাশিবেন দেবেশি ক্ষণমাত্ৰং রমেৎ প্রিয়ে। अभूड९ स्त्रांशऊ cवि ७६फॉं७, श्रद्मशश्ीि !” VOX