পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এই অমৃত-এই ‘সুরা, জীবাত্মা চক্রে চক্ৰে পান করিয়া এক বার উধের্ণ BDDDB BDBS DBDBDDB DBDB DBBB DDD S DBDBBB DDBDS আবার পড়িবেন। এই প্রকারে দ্বাদশ বার ষট চক্ৰ ভেদ করিয়া উঠিলে এবং পড়িলে আর জন্ম-জরার ভয় থাকে না। এই তত্বের প্রতি দৃষ্টি রাখিয়াই তন্ত্রের ‘পীত্ব পীত্ব পুনঃ পীত্ব পতিত্বা ধরণীতলে’ বচন রচনা করা হইয়াছে। উহাকে মাতালের উঠা পড়া ধরিয়া মোটা অৰ্থ করিলে সর্বত্র উহার প্রয়োগ সিদ্ধ হয় না। কাজেই বাধ্য হইয়া উহার আধ্যাত্মিক অর্থ গ্রহণ করিতেই হইবে। উহা তান্ত্রিক ষট চক্ৰভেদের একটা ইঙ্গিত মাত্র। এইবার কুণ্ডলিনীর একটু পরিচয় গ্ৰহণ করিতে হইবে । মহানির্বাণ তন্ত্ৰে সদাশিব বলিয়াছেন ঃ “স্থাষ্টেরাদেী অমেকাসীস্তমোরূপমগোচরম। ত্বত্তো জাতং জগৎ সৰ্বং পরব্রহ্মসিস্ক্ষিয় । মহত্তত্ত্বাদি ভূতান্তং ত্বয়া সৃষ্টিমিদং জগৎ । নিমিত্তমাত্রং তত্ত্ব হ্ম সৰ্বকারণকারণম। সত্ৰৰূপং সর্বতো ব্যাপি সৰ্বমাবৃত্য তিষ্ঠতি । সদৈকরূপং চিন্মাত্ৰং নিলিপ্তং সৰ্ববস্তুসু। ন করোতি ন চান্নাতি ন গচ্ছতি ন তিষ্ঠতি । সত্যং জ্ঞানমনান্তস্তমবাঙািমনসগোচরম। তম্ভেচ্ছামাত্ৰমালম্ব্য ত্বং মহাযোগিনী পরা । করোযি পাসি হংস্তস্তে জগদেতচ্চরাচরম।” অর্থাৎ সৃষ্টির আদিতে একমাত্ৰ তুমিই অমর অর্থাৎ প্রকৃতিরূপে বিদ্যমান ছিলে। তোমার সেই রূপ বাক্য ও মনের অগোচর ; পরমব্রহ্মের সৃষ্টি করিবার ইচ্ছার দ্বারাই তোমা হইতে সর্বজগৎ উৎপন্ন হইয়াছে। মহত্তত্ব হইতে মহাভূত পৃথিবী পর্যন্ত সর্বজগৎ তোমা হইতে সৃষ্ট। সৰ্বকারণের কারণ সেই ব্ৰহ্ম নিমিত্তমাত্র। তিনি সৎস্বরূপ ও সর্বব্যাপী, সমুদয় জগৎকে বেষ্টন করিয়া আছেন ; সর্ববস্তুতে সর্বদা একরূপ, পরিণামারহিত, চিন্মাত্র এবং নিলিপ্ত । তিনি কোন কাৰ্য করেন না, তিনি ভক্ষণ করেন না, গমন করেন না ; কোন DBDBDBB DDBDD BDBD DDD SS DD BBBS DD DBBDDBDBS SDDD আদি-অন্তরাহত, তিনি বাক্য মনের অগোচর। তুমি পরাৎপরা মহাযোগিনী। डूमि ऊँशब्र श्छाभास অবলম্বন করিয়া এই চরাচর জগৎ সৃষ্টি করিতেছ, এই জগৎকে পালন করিতেছি এবং সর্বশেষে সর্বজগৎকে সংহার করিতেছ। তন্ত্র tశి