পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৮

Satan Worship & 3 vsicRS পূজার tधक ७४ गांक्षमा ४ibलिऊ छेिन । সে সাধনা অনেকটা তন্ত্রসাধনার অনুরূপ, অনেকটা বৌদ্ধ মহাযানীদিগের মারসাধনার অনুরূপ ; তাহার বিবরণও কোন কোন সঙ্কলনগ্রন্থে পাওয়া যায়। তন্ত্র বলিলে একটা বিরাট বিশাল বিশ্বব্যাপী সাধনধর্মের, শক্তিসাধনপদ্ধতির সমবায় বুঝিতে হইবে। তন্ত্রের এক দিকে মদ্য মাংস মৈথুনাদির যেমন কঠোর নিষেধ আছে, অন্য দিকে মন্ত মাংস মৈথুনাদির ছড়াছড়ি আছে। গো শূকরের মাংস মহামাংস বলিয়া তন্ত্রে পরিচিত হইয়াছে, আবার উহাদের ব্যবহার স্থানান্তরে নিষিদ্ধও আছে । কাজেই তন্ত্রের বিচার করিতে হইলে কেবল সঙ্কলন-গ্ৰন্থ, মহানিৰ্বাণ তন্ত্রাদির ন্যায় সংক্ষিপ্তসার গ্রন্থ লইয়া আলোচনা করিলে চলিবে না। উহার মূল গ্ৰন্থসকলকে লইয়া ভাগ করিতে হইবে ; ক্ৰান্তি, আমায় প্রভৃতি ধরিয়া ভাগ করিতে হইবে ; বৌদ্ধ সিদ্ধাচাৰ্য্য, নার্থী, কালচক্রযানী, মঞ্জু ঘোষী, জালালী, আউলিয়া, দরবেশ প্রভৃতি সম্প্রদায় ধরিয়া উচ্চাদের ভাগ করিতে হইবে ; ভাগ শেষ হইলে তখন বুঝা যাইবেকোন তন্ত্র কোন স্তরের, কোন যুগের, এবং কোন জাতির। রাজার সাহায্য না পাইলে এবং বহু তান্ত্রিক পণ্ডিতের সমাবেশ না হইলে এ কাজ পূর্ণ হইবার নতে ; যখন তাহার প্রয়োজন বোধ হইবে, তখন তাহা সম্পন্ন হইবেই। তন্ত্রের adaptibility বা উপযোগিতার একটা পরিচয় এইখানে দিব । আকবর শাহ দীন-ই-ইলাহি নামক এক মুসলমানী নব বিধানের সৃষ্টি করেন। এই দীন-ই-ইলাহির সাধনপদ্ধতি তন্ত্রের সাধনপদ্ধতির অনুরূপ ; যাহারা এই সাধনা করিত এবং ফকিরী গ্ৰহণ করিত, তাহাদিগকে জালালী ফকির বলিত । বৃহৎতন্ত্রসারের দুই একখানা পুথিতে জালালী সাধন-পদ্ধতির নির্দেশ আমি দেখিয়াছি। আধুনিক ব্ৰাহ্মণপণ্ডিতদিগের মধ্যে যাহারা তন্ত্রপুস্তক ছাপাইয়া অর্থে পার্জন করিয়াছেন, তঁাহারা অনেকে নিজ নিজ পুথি ‘শুরুদ্ধ করিয়ামুসলমানী ও বৌদ্ধগন্ধবজিত করিয়া ছাপিবার চেষ্টা করিয়াছেন। তাই হাতের লেখা পুথি না পাইলে তন্ত্রের অনেক তত্ত্ব ঠিকমত বুঝা যায় না! অনেকে বলেন, ইংরেজী সভ্যতার গুণে orthodoxy অনেক কমিয়াছে ; অামার কিন্তু বিশ্বাস, ইংরেজী শিক্ষা ও সভ্যতাব গুণে orthodoxy বা হীন গোড়ামি বেজায় বাড়িয়াছে। পুরাতন পরিচয় মুছিয়া ফেলিবার জন্য যেন DDDSDDD DBBDBD SD LLL DBB BDDDS DBD BBg D BB BBD ছিল, এই পরিচয় সকলকেই দিতে ব্যস্ত। তন্ত্রধর্মের ও বৈষ্ণব ধর্মের প্রভাবে