পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কেমন ভাবে ফুটিয়াছে, তাহা ত আমরা জানি না ; যখন যেটা জানিতে পারি, তখন সেইটার সাধন করিয়া আয়ত্ত করিবার চেষ্টা করি। ঠিকমত আয়ত্ত হইলে একটা সিদ্ধির লাভ হয়। এক একটি করিয়া সিদ্ধি সঞ্চয় করিয়া যখন বিশেষ ঐশ্বৰ্যশালী হওয়া যায়, তখনই আত্মদর্শন ঘটে, দেহগত আত্মার এবং বিশ্বব্যাপী আত্মার পরিচয় হয়। শক্তি সর্বত্র সমানভাবে ছড়ান আছেসৰ্ববস্তুতে, সর্বপদার্থে শক্তি আছেই। কোথায় সে শক্তির কেমন ক্রিয়া হইতেছে, তাহা কে বলিতে পারে ? বিষ্ঠা মনুষ্কদেহে থাকিলে মহাবিষে পরিণত হয়, কিন্তু মাটিতে পড়িলে উহা শ্রেষ্ঠ সার, শূকরের উহা প্ৰধান ভোজ্য । তোমার পক্ষে যাহা হেয়, অন্যের পক্ষে তাহা শ্ৰেয়াঃ । অতএব সংসারে হেয় শ্ৰেয়ঃ কিছু নাই, পাপ পুণ্য কিছু নাই। অবস্থা গতিকে পাত্রের হিসাবে কোনটা কখন বা হেয়, কখন বা শ্ৰেয়ঃ, কখন বা পাপজ, কখন বা পুণ্যাত্মক। এই সংসারে তোমার আমার বুদ্ধির মাপকাঠিতে যাহা কিছু সদাসৎ আছে, তাহাদের মধ্যে যে শক্তি আছেন, তিনিই আদ্যাশক্তি, তিনিই মহামায়া । তঁহাকে যেখান হইতে পার, সেইখান হইতে টানিয়া বাহির করিতে হইবে। এই শক্তিসংহরণের নামই সাধনা । মাতাল ন হইলে BBBDBB DBBDBBuBD BB BDB DuJSiD BDDD DDD DS DDuDuu DBDD SDDDS DBDBBB DDBDDBD DSDBDBD DDBDBD DBB BBDBSYS নইলে শক্তির বিকাশ ঘটিবে না। তন্ত্র এক সম্প্রদায়ের সাধকের জন্য সোজাসুজি মদের ব্যবস্থাই করিয়াছেন। রিরংসা হহঁতে আর এক শ্রেণীর শক্তির বিকাশ হয় ; এ কথাটা সকল সম্প্রদায়ই স্বীকার করেন। সহজিয়া বৈষ্ণব, শৈব, কিশোরীভজা, কর্তাভজা, পরকীয়া সাধনা-সবই রিরংসার উপর প্রতিষ্ঠাপিত। তন্ত্র উহার উপর ভাবের আবরণ রং চড়াইয়া, উহাকে মধুরতর না করিয়া, সোজাসুজি পঞ্চতত্বে মৈথুনের ব্যবস্থা করিয়াছেন। ইঙ্গিতে যতটুকু BBBDBDDYSDBDBBDDSSS DBD BDBD BDB BDBD DDBD BS BBBDB DDD S DDDD বলিয়া রাখি, তন্ত্রের মধ্যে শক্তিসাধনার অসাধ্য ও অনন্ত পদ্ধতি নিদিষ্ট আছে। যাহা তোমার ভাল লাগে, তাহা তোমার পক্ষে ভাল ; যাহা আমার ভাল লাগে বা উপযোগী, তাহা আমার পক্ষে ভাল। তুমি নিজের পন্থার যশ-কীর্তন করিতে পার, আমি আমার পন্থার বিজয় ঘোষণা করিতে পারি ; কিন্তু আসলে সব এক, সেই আত্মদর্শনচেষ্টা, ইষ্ট্রের সাক্ষাৎকার।