পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামগুপের ধ্যান করিয়া তন্মধ্যে মহামাণিক্যবেদিকার ধ্যান করিবে: এবং এই বেদিকার অভ্যন্তরে প্রাতঃস্ফূৰ্যকিরণারুণপ্রভ, চতুষ্কোণশোভিত। ব্ৰহ্মাবিষ্ণুশিবাত্মক সিংহাসনে ধ্যান করিবে। তৎপরে ন্যাস করিয়া পীঠপূজা করিয়া সেই আসনে ইষ্টদেবতার অধিষ্ঠান ধ্যান করিবে। তৎপরে মনে মনে BBBDB BDDDDD D DBBB DDDDDB BB DBDDB BDDBD DBB BDED কপুর, অগুরু, কস্তৃবী, মৃগমদ, রোচনা ও কুকুমাদি নানা গন্ধদ্রব্য সুবাসিত জল দ্বারা দেবীর সর্বশরীরোদবর্তন করিয়া তাহাতে তৈল লেপন করিতেছি, ইহা মনে করিবে । তাহার পর নিজের ছোট মেয়েটিকে যে ভাবে তাহার গাত্ৰDD S BDB S BB DBDBDD KDBDSB DBDB DD BDB SS S KB গাত্রমার্জনপূর্বক বস্ত্রযুগল পরিধান করাইবে। ইত্যাদি প্রকারে দেবীর স্নানাদিকাৰ্য সমাপন করিয়া, তাহাকে বস্ত্ৰালঙ্কারে ভূষিত করাইয়া রত্ববেদীর উপর আনিয়া বসাইবে। তাহার পর পূজা। বাহপূজায় যে সকল বস্তুর ও উপচারের প্রয়োজন, মানস পূজাতেও সেই সকলেরই ব্যবহার করিতে হয়। মানস নেত্ৰে যেন স্পষ্ট দেখিতে পাইব যে, পঞ্চ প্ৰদীপ লইয়া যথাবিধি মায়ের আরতি করিতেছি, বাম হস্তে ঘণ্টা বাজাইতেছি ; ধ্যান এতই প্রগাঢ় হইবে যে, সে বাদ্যভাণ্ডের শব্দ যেন কানে শুনিতে পাইব ; সে ধূপধুনার গন্ধ যেন নাসিকায় আত্মাণ করিতে পারিব, আর দেখিতে পাইব, যেন ইষ্টদেবী আমার আরতির ভঙ্গী দেখিয়া মুচকি মুচকি হাসিতেছেন এবং আমার পূজা ও সেবা গ্ৰহণ করিতেছেন।” ধ্যানে সিদ্ধ না হইলে এমন মানস পূজা ঠিকমত হয় না । বাহু জগৎকে ভুলিয়া, বাহু জগতের শব্দ, গন্ধ প্ৰভৃতি অনুভূতিসকলকে ভিতরে টানিয়া কেন্দ্রীকৃত রাখিয়া তবে মানস পূজা করিতে হয়। যে মানস পূজায় ব্ৰতী হয়, যত ক্ষণ পূজা চলে, তত ক্ষণ তাহার বাহা জ্ঞান থাকে না, সে পূজার আনন্দেই আত্মজ্ঞানশূন্য হইয়া থাকে। রামপ্রসাদ যখন ‘মন, তোমার ভ্ৰম গেল না, কালী কেমন তা কি জেনেও জানলে না” রচনা করিয়াছিলেন, তখন তিনি মানস পূজাতেই রত ছিলেন ; কারণ ঐ গানের শেষের কয়টা চরণেই তিনি মানস পূজার কথা স্পষ্ট উল্লেখ করিয়াছেন। আধুনিক নিয়াকারবাদী ব্ৰাহ্মগণ তন্ত্রের সাধনপদ্ধতি জানেন না বলিয়া, কোন BDDBBYDBBDDB BDD DLDBY DDDDB BBYL DBDD BDB BDBBDS BDD বুঝেন না বলিয়া, রামপ্রসাদের এই গানটি তুলিয়া নিজেদের নিরাকারবাদের সমর্থনা করিয়া থাকেন। a 总意