পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রতিমা, পূজার উপচার, পত্র পুষ্প, ফল গন্ধদ্রব্য, বাদ্যভাণ্ড প্রভৃতির সাহায্যে উপাসকের ভক্তির পথ প্রশস্ত করিতে হয়। তস্মাৎ সাধকানাং হিতার্থায় ব্ৰহ্ম স্ত্রীপুংস্ত্ররূপং ধত্তে। ইহাই হইল তন্ত্রের মূতিপূজার গোড়ার কথা। ইহার উপর তন্ত্র দুইটা theory বা সিদ্ধান্ত কথা বলিয়াছেন। প্ৰথম থিওরি,-“দেবতায়াঃ শরীরস্তু বীজাদুৎপন্থাতে ধ্রুবম।” অর্থাৎ দেবতার শরীর DDDBDDB BiB DDB BDBBD S DDD DDBDBBB BB DDDiD প্ৰতিমা বলা হয়। মন্ত্র জপ করিতে করিতে দেহঘটে বা হৃদয়ের মধ্যে বা চিস্তক্ষেত্রে এক একটা মূতির উদ্ভব হইয়া থাকে। সেই মূতিই সাধকবিশেষের ইষ্টদেবতার মূতি, তাহার আরাধ্য, তাহার উপাস্ত। এই প্ৰতিমাকে লক্ষ্য করিয়া তন্ত্র বলিয়াছেন,-“বৰ্ণরূপেণ যা দেবী জগদাধাররূপিণী।” যামলে লেখা আছে যে, ধ্যান দুই প্রকারের-স্কুল এবং সুন্ম ; "সূক্ষ্মং মন্ত্রময় দেহং স্কুলং বিগ্রহচিন্তনম । সুন্ম ধ্যান মন্ত্ৰময়, মন্ত্র জপ এবং মন্ত্রের উপর একাগ্ৰতা, ইহা DDB DuS DBDBBBS DBDDBBDLD DB DDD S S uDDB BB DBDDBDYYBDB ধ্যান । এই ধ্যানই সাধারণ সাধকে করিতে পারে এবং এই ধ্যানে সিদ্ধ হইলে সাধক আপনা। আপনি সুক্ষ্মতত্ত্বে যাইতে পারে। অতএব তত্ত্ব আদেশ করিতেছেন যে, ‘তস্মাৎ বীজাত্মকং মন্ত্ৰং জিপ্ত, ব্ৰহ্মময়ো ভবেৎ-বীজাত্মক মন্ত্র জপ করিয়া, ব্ৰহ্মময়ীর স্বরূপ দৰ্শন করিয়া ব্ৰহ্মময় হইতে পারে। দ্বিতীয় theory বা সিদ্ধান্ত ভক্তিমার্গের-উপাসনাতত্ত্বের সিদ্ধান্ত। বড় সাধ এই হয় যে, জগদীশ্বরের উপাসনা করি, তাহাকে ভালবাসি, তাহাকে মাতা, পিতা, গুরু, প্ৰভু, সখা বলিয়া ডাকি, তঁহাকে সেইরূপে দেখিতে থাকি। আমার হৃদগত একাদশ আসক্তির তৃপ্তির জন্য আমি বাঞ্ছাকল্পতরু শ্ৰীভগবানের উপাসনা করিতে চাহি। এই পিপাসা-এই উপাসনার তৃষ্ণা মিটাইবার জন্য যে পূজাপদ্ধতির নির্দেশ আছে, তাহাতে দেবতার রূপ পূর্ব হইতেই নিদিষ্ট থাকে। সে রূপ বান্ময় রূপ হইতে পারে, চিত্ৰলেখা হইতে পারে, ধাতুনিমিত বা পাষাণ ও মৃত্তিকানিমিত হইতে পারে। ইহা রসের DiuSYiDB BDDS gD DBDBD DBiB SBDBDB DBBS BBDDDD BBDD হইলে, সাধকের পরিতৃপ্তি সাধন হয়, তিনি সদানন্দ লাভ করিতে পারেন। স্তব স্তোত্র পাঠ করিতে করিতে, ভাষার সাহায্যে তাহার নিকট প্রার্থনা করিতে করিতে একটা রূপ আপনিই ফুটিয়া উঠে, একটা রূপের ছাপ হৃদয়ে গাথিয়া যায়ই। এই ছাপ, এই আলেখ্য প্ৰতিমায় পরিণত হইলে উহা