পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BBD DBDBD BDDBD KD BD S SDBBDB D DBBB BB DDDED Y ভাগবতাদি গ্রন্থের বর্ণনা হইতে সংগৃহীত হইয়াছে। দেশভেদে, রুচিভেদে, কলাকৌশলের প্রকারভেদে এই সকল মূতি ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের হইয়া থাকে। পূজা ও উপাসনার প্রধান অবলম্বন বলিয়া, ভাবোন্মেষের প্রধান সহায় বলিয়া, জনসমাহারের প্রধান উপায় বলিয়া এই সকল মূতি শ্ৰদ্ধার সামগ্ৰী।। তাই তন্ত্র বলিতেছেন,-“যা যস্যাভিমত পুংসঃ সা হি তম্ভৈব দেবতা।” সাধকের অভিমত বা রুচি প্ৰবৃত্তি অনুসারে এক এক দেবমূতি তাহার ইষ্টদেবতা হইয়া থাকে। ইহা প্ৰবৃত্তিমার্গের ও অধিকারতত্ত্বের কথা। নিবৃত্তিমার্গের क५ वडई । এইবার তন্ত্রের প্রথম থিওরির বা সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা করিব। কথা এই যে,-বীজমন্ত্র জপ করিতে করিতে দেবতাবিশেষের শরীর উৎপন্ন হইয়া থাকে। অর্থাৎ যথা পদ্ধতি বীজমন্ত্র অনবরত জপ করিলে স্বয়মের একটা মূতির বিকাশ মনোমধ্যে হইয়া থাকে। যেমন একটা ধাতুপাত্রে জল থাকিলে এবং সেই ধাতুপাত্রের পার্থের কোন স্থানে আঘাত করিলে জলে একটা কম্পন হয় এবং কম্পনজনিত একটা রূপের প্রকাশ হয় ; অথবা একটা থালায় অল্প কিছু সুন্ম বালুকাকণা থাকিলে এবং সে থালার তলায় আঘাত করিলে আঘাতজনিত শব্দের সঙ্গে সঙ্গে বালুকাকণাগুলি নড়িয়া, ঘুরিয়া, ছুটিয়া একটা স্বতন্ত্র আকার ধারণ করে, তেমনই আসন করিয়া বসিয়া বীজমন্ত্র একনিষ্ঠভাবে জপ করিতে থাকিলে মনোময় আস্তরণে একটা রূপের বিকাশ হইয়া থাকে। তন্ত্র বলেন ষে, প্ৰত্যেক শব্দেরই একটা রূপ, একটা আকার আছে। সঙ্গীতের প্রত্যেক স্বরের একটা রূপ আছে ; সেই রূপ সেই স্বরের দেবতা। সেই সুর আলাপ করিতে করিতে যতক্ষণ না মনোমধ্যে উহার রূপের বিকাশ হইতেছে, ততক্ষণ সে সুরে সিদ্ধ হওয়া যায় না। আমাদের সঙ্গীতশাস্ত্ৰ এ সিদ্ধান্ত স্বীকার করেন এবং ছয় রাগ ও ছত্রিশ রাগিণীর ভিন্ন ভিন্ন রূপের নির্দেশ করিয়া দিয়াছেন । কেবল ইহাই নহে, সপ্ত স্বরেরও ভিন্ন ভিন্ন পরদায় রূপের নির্দেশ আছে। বাহা জগতে রূপ ফুটবার পূর্বে শব্দ ফুটিয়া উঠে। তন্ত্র বলেন,- প্ৰথম প্ৰভাতে অরুণোদয়ের পূর্বে নিসর্গ-সুন্দরীর সর্বাঙ্গে প্ৰণবের ঝঙ্কার শুনিতে পাওয়া যায়, তবে মুদ্রিতা বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে সুর্যের কনকরেখা BDuBDDD u S iBiB BDB DDBDBLSSSBDDDB KBSDt gBSLLB D KKBBBB LLLL D LLDDDL KLuES DDSB KY K al