পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইলে নিশার তমোময় রূপ ফুটে না। প্ৰকৃতির সকল অবস্থায় একটা করিয়া শব্দ আছে, আর সেই শব্দের এরূপ একটা রূপ আছে; প্রত্যেক ঋতুর রূপ আছে, ত্রিসন্ধ্যার রূপ আছে। এ রূপ যে কেবলই মানব মানবীর রূপ, তাহা নহে ; অন্য নানা রূপের অবস্থানুসারে বিকাশ হইয়া থাকে। তবে মানুষের uBBB LBuBBD DDDD DDB BBB BBD BDB DBDDS SDDDDBD অনুভূতিগম্য যাহা, তাহার রূপ অনেক সময়ে নরনারীর রূপের মতন একটা কিছু রূপ হয়। তন্ত্র বলেন, মানুষের দেহ একটা শব্দযন্ত্রবিশেষ। বহু তন্ত্রে নৱদেহকে বীণার সহিত তুলনা করা হইয়াছে। বীণার বহু তার টানা বাধা KBDSBBDD BBLK BB S BDSDBSDBDSDDD DBDDBD B S আছে। দেশ, কাল ও পাত্র অনুসারে, আসক্তির সাহায্যে গুরু সেই দেহগত বীণা-যন্ত্রকে একটা সুরে, একটা গ্রামে বঁাধিয়া দেন। সাধক সেই বাধা যন্ত্রে বীজমস্ত্রের আলাপ করিয়া থাকেন। আলাপ করিতে করিতে যখন সুর বেশ জমিয়া যায়, একটা শব্দবিভূতির সৃষ্টি হয়, তখন সেই বিভূতির অভিব্যঞ্জনাস্বরূপ একটা রূপের ছবি মনোমধ্যে ফুটিয়া উঠে। ইহাকেই বলে-ধ্যানসিদ্ধ মূতি । সাধকবিশেষে, রুচিবিশেষে, মন্ত্র জপের পদ্ধতি অনুসারে এই ধ্যানসিদ্ধ মূতিসকল নানা ভাবে প্রকট হইয়া থাকে। তাই যামলে বলা হইয়াছে,-“ধ্যানগম্যং প্ৰপশ্যন্তি রুচিভেদাৎ পৃথগ্বিধম ।” তন্ত্র বলেন, যেমন সকল বীণায় রাগ রাগিণী সমান ভাবে ধ্বনিত হয় না, নির্মাতার নির্মাণকৌশল অনুসারে শব্দ ও সুর ধ্বনিত হয়, তেমনি দেহ হিসাবে, পিতামাতার প্রকৃতি অনুসারে, বংশের ধারা অনুসারে, রূপের বিকাশ পৃথকৃ পৃথকৃ ভাবে হইয়া থাকেন। যেমন বাজারের BDDS gDS LLLLLLGL SBDDDDD DDBBD KDDS KBB S BDBDLLS একখানা স্ট্রাড বেহালার মূল্য এক লক্ষ টাকা পৰ্যন্ত হইয়া থাকে, সে বেহালার শব্দ গগন ভেদ করিয়া উদ্ধে উঠে, তেমনি পবিত্র ব্রাহ্মণগৃহের ঋষি মুনির বংশধরের পুত্রের দেহমধ্যে সিদ্ধ মন্ত্র এক অপূর্ব রূপের বিকাশ করে। আবার যেমন, কেবল ভাল যন্ত্র হইলেই গান হয় না, সেই সঙ্গে উচ্চাঙ্গের ভাল যান্ত্রিক থাকা চাই,-“ভাল স্বরজ্ঞ, চতুর বাজিয়ের হাতে সর্বোত্তম বীণা থাকলে সে যেমন অপূর্ব সঙ্গীতের বিকাশ করে, তেমনি ভাল ক্ষেত্র, ভাল দেহ, ভাল সাধক হইলেই হইবে না-বাজিয়ে ভাল চাই, গুরু ভাল চাই, তবে ত গান জমিবে, সাধনায় সিদ্ধি সদ্য সদ্য হইবে। মহাত্মা সিদ্ধ সাধক ত্রিপুরানন্দের মতন গুরু মিলিয়াছিল বলিয়াই সর্বানন্দ এক জীবনে সর্ববিদ্যা 8چ