পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯২

সকল পদার্থের সংহতি বা সঞ্চয় হয়, তিনিই রুদ্র বা শিব। শিবের চারি দিকেই সৃষ্টিশক্তির বিকাশ, শিবত্বেই সেই শক্তির নিলয় বা সেই শক্তি সম্পূৰ্ণষ্টত হয় ; অতএব পদার্থের পরিণতি যাহা, তাহাই শিবে যাইয়া সঞ্চিত হয়। তাই পুরাণের ভাষায় কবির অলঙ্কারে শিব শ্মশানবাসী, চিতাভষ্ম মাখিয়া আপনার ভাবে আপনি বিভোর হইয়া আছেন। তিনি শূন্যময়; তাই রাজতগিরিনিভং --শ্বেতকায়, তন্ত্রে শূন্যের শ্বেত বর্ণ। তিনি মৃত্যুঞ্জয়-জরা-মিরণ-বিষ কণ্ঠস্থ। এইখানে তন্ত্রের একটা theory কথা বলিব । তন্ত্র বলেন যে, হিংসাই জীবনের অবলম্বন ; প্ৰবল দুর্বলকে হিংসা করে-দুর্বলকে উদারস্থ করিয়া স্বীয় বল রক্ষা করে। সৃষ্টির সর্বশ্বে ও সর্বব্যাপারে হিংসাই বিদ্যমান, যাহার হিংসা যত প্ৰবল, সে তত দিন অধিক বঁচিয়া থাকে, তাহার বল তত অধিক হয় । এই হিংসাশক্তি যে দিন কমিয়া যায়, সেই দিনই জীব পঞ্চােত্ব লাভ করে। তন্ত্র বলেন, সকল পদার্থের, সকল জীবের জীবন আছে, সর্বম্বে জীবনরূপিণী শক্তি বিরাজ করিতেছে। তুমি নিরামিষাশী বৈষ্ণব হইয়া শাক পাতা খাও, ঘূত দুগ্ধ খাও, তাহাতেও প্রবল হিংসা আছে। কারণ, বৃক্ষ লতা পাতা, ফল মূল, এ সকলই সজীব প্ৰাণময় পদাৰ্থ ; ইহাদের মধ্যে স্বয়ং কুণ্ডলিনী শক্তি বিরাজ করিতেছে। গাছের ফল যদি আপনি পাকিয়া পড়িয়া যায়, তাহা হইলে এক BDBS DB DBDBiD DBBB D u DDD DDD DD BBDBD BBBD SBBBD হিংসা হয়, মাছ ধরিয়া থাইলেও তেমনি হিংসা হয়। মূল ও কন্দ খাইবার জন্য গাছটাকে উপাড়িয়া তুলিয়া খাইলে যে হিংসা হয়, ছাগমাংস খাইলেও সেই হিংসা হয়। সর্বাপেক্ষা বড় হিংসা-বৎসকে মাতৃদুগ্ধ হইতে বঞ্চিত করিয়া গাভীর দুগ্ধ চতুরভার সহিত দোহন করিয়া লইয়া পান করিলে কেবল হিংসাই হয় না, সঙ্গে সঙ্গে নির্দয়তা ও কপটতার প্রকাশ পায়। ডাক্তার জগদীশচন্দ্ৰ BDrD MGD BDBBDBB DS BD DB LDBttDS D DDB BBDBB BDDS বোধ আছে।--অনুভূতি আছে ; অন্য জীবের যেমন সুখ দুঃখ জ্ঞান আছে, যেমন বেদনাবোধ হয়, ঠিক তেমনই আছে। গাছের পাতা ছিড়িলে, ফুল তুলিলে বৃক্ষ ব্যথা পায়, রোদন করে। এই কথাটা-এই তত্ত্বটা তন্ত্র বহু পূর্বেই বলিয়া রাখিয়াছেন। তন্ত্রের যুক্তি এই যে, উদ্ভিদ যখন দেহী, তখন দেহীর সকল iii BBLBBBD S S DBDBDSS DBB S DDD YY D EDDBDB DDS BDD BBD BDB BDB BB DDD BBBDBD DBDLDBDDB BD DS BD DDD SS পরন্তু ব্যথাবোধের জন্য ঠিক জখম জীবের মতন অধৈৰ্য প্ৰকাশ করে। ዓb”