পাতা:বাঙলার তন্ত্র - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

DDS DDBSzK LLLLLL D DDBBLL gB SBD DBB SBB DDD রাখিয়াছেন যে, জীব যত ক্ষণ প্ৰাণ ধারণ করিয়া সজীব থাকিবে, ততক্ষণ তাহাকে অপর জীবের হিংসা করিতে হইবে। জীবের পুষ্টি জীবের দ্বারাই হইয়া থাকে, কোন জীব নির্জীব পদার্থ ভোজন করিয়া বঁচিয়া থাকিতে পারে না। পৃথিবী জীবে পূর্ণ, ধরাগর্ভস্থ রস জীবনদায়িনী শক্তিতে পূর্ণ, বৃক্ষ লতা পাতা, কীট পতঙ্গ জীবাণু, সবই জৈবী শক্তির দ্বারা সম্পূট ও সুরক্ষিত। নিরামিষ বৃক্ষ লতা পাতা খাইলে জীব খাওয়া হয়, দুগ্ধ ক্ষীর ঘূতও প্ৰত্যক্ষ জীব্যাংশ ও জীবাণুপূর্ণত বটেই। মানুষের-মানুষের কেন, সকল জীব জন্তুর, DBB DBYB LLL BDDS YzB DS DBDDDBDB S BDY BB DDYYY YD জীবাণু নাই, জীবনদায়িনী শক্তি নাই । কাজেই হিংসা না করিলে ভোজন হয় না, ভোজন না হইলে জীবন থাকে না । অতএব যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ হিংসা থাকিবেই। সিংহ শাদুলিকে হিংসার সাবয়ব মুতি বলা হয়। হিংসা হইতেই সিংহ শব্দের উৎপত্তি। এই হিংসার নাশে সৃষ্টিৱ নাশ-জীবের নাশ, অন্য পদার্থসকলেরও সাবয়ব স্বতন্ত্র সত্তার নাশ হয়। শিব পরিণামের দেবতা, LD DD DDDS DgDBDS DD BBB BDBBBS DBD DDB BDBDBB DS তাহাই যেন তাহার আবরণ ! অর্থাৎ হিংসাবিরহিত জীবসত্তা তাহাতে যেন সম্পূটিত হইয়া আছে। আকর্ষণ বিকর্ষণ শক্তিসকলকে পুরাণের ভাষায় সৰ্প বা ভুজঙ্গম বলা হইয়াছে। এই শক্তিসমবায়ে বিশ্বসৃষ্টির বিন্যাস এবং বিকাশ । যখন শক্তির খেলা হয়, চারিদিকে বিকাশ হয়, তখন বিশ্বসৃষ্টি ফুটিয়া উঠে ; তখন চারিদিকে সাপের খেলা দেখিতে পাওয়া যায়। কিন্তু যখন বিশ্ববিকাশের সঙ্কোচ ঘটে, তখন শক্তির সার শিবদেহে যাইয়া সঞ্চিত থাকে ৷ সৰ্পের সার সর্পবিষ ; সেই সৰ্পবিষ মৃত্যুঞ্জয় মহাদেবের কণ্ঠস্থ-উদারহু নহে। উদারন্থ হইলে যদি হজম হইয়া যায়, আর না বাহির হয়, তাই শিব নীলকণ্ঠ হইয়া সৰ্পবিষ কণ্ঠে ধারণ করিয়াছেন। যখন আবার সৃষ্টির প্রয়োজন হয়, তখন কণ্ঠের বিষ বাহির হইয়া নূতন ভাবে শক্তির বিধান স্মৃষ্টি করে,-তখন নীলকণ্ঠ নীললোহিত মহাদেবে পরিণত হন। এমনই ভাবে সংহারমূতি, শিবের মূতি, যাহা পুরাণের -কাব্যের কাল্পনিক ভাষায় রচিত হইয়াছে, তাহার একটা গুঢ় ব্যাখা পাওয়া DBYSS SBDK BDDDBD DBBD gDD DtL DBDB BBD DBDS KrED iLi DY এ ব্যাখ্যার পন্থা নির্দেশ করিয়া গিয়াছেন। ዓa