পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/১৪৪

>文8 বাঙ্গলার ইতিহাস । “ཨཾ། ཨོཾ༔ ། দীন সেপ্টেম্বর মাসে কলিকাতায় পদার্পণ করিয়া, ইংরেজপক্ষকে আপ্যায়িত করিলেন । ১৭১০ খৃষ্টাব্দের শেষভাগে মুর্শিদকুলী খ মুর্শিদাবাদে প্রত্যাগত হইবার সঙ্গে সঙ্গেই ইংরেজপক্ষ বিনীত নিবেদন জানাইলেন যে, কাশিমবাজার কুঠার অধ্যক্ষ হেজেল সাহেব নবাবকে অভিবাদন করিতে যাইবেন । ডিরেক্টরগণের পরামর্শে ও স্বজাতিস্থলভ সম্মুদ্ধির প্রণোদনে ইংরেজ কৰ্ম্মচারিবর্গ বিন ব্যয়ে সবিনয় মিষ্টসম্ভাষণে যত দূর কার্য্যসিদ্ধি সম্ভব, সে পক্ষে কোনও কালেই অমনোযোগ করেন নাই। কিন্তু কেবল বাক্য প্রয়োগে কুলী খাঁর নিকট · BBBBBBB BB BB BS BB BBB BB BBBS BBBB BBBBB প্রতিষ্ঠিত উড়িষ্যা ও বিহারের নায়েব-ম্বুবাদার খাঁ জাহান বাহাদুর সোরার নৌকা ছাড়িয়া দিয়া অবাধ-বাণিজ্যের পরোয়ানা প্রদান করিলেও, বাঙ্গলায় ব্যাঘাতের শান্তি হইল না। নবাবের আদেশে পুনরায় স্থানে স্থানে মালপত্র আবদ্ধ হইতে লাগিল। এই সময়ে জেয়াদীনের সাহায্যে বাদশাহী ফমৰ্পন ও আজিমুশ্বানের নিশান ( ১ ) প্রাপ্তির পরামর্শ চলিতেছিল। এই কারণে । ১৭১১ খৃষ্টাব্দের জুলাই মাসে একবার সাহস করিয়া নবাব মুর্শিদকুলীকে জ্ঞাপন । করা হইল, কোম্পানীর বাণিজ্যে এইরূপ বিঘ্ন ঘটতে থাকিলে, ইংরেজপক্ষ নবাবের বিরুদ্ধে বাদশাহের নিকট আবেদন করিবেন ; কাশিমবাজার । হইতে কুঠাঁ উঠাইয়া আনিবেন ; কলিকাতার পথে দেশীয় জাহাজও আবদ্ধ করিয়া রাখবেন। কিন্তু কুলী খাও ভীত হইবার লোক নহেন (২ )। অগত্য কোম্পানীর কৰ্ম্মচারিবর্গ পূৰ্ব্বমত সাধনা ভিন্ন উপায়ান্তর দেখিলেন না। শেষে মীমাংসা হইল, ত্রিংশ সহস্র মুদ্র প্রদান করিলে তিনি স্বয়ং ছাড়া লিখিয়া দিবেন, এবং বাদশাহী সনন্দ দেওয়াইলে আরও ২২,৫০০ টাকা দিতে হইবে। ইংরেজপক্ষ ইহাই স্বীকার করিতে বাধ্য হইলেন। নবাবের সহিত বন্দোবস্ত স্থির হইয়া গেলেও, দিল্লী-দরবারে আবেদন করিয়া অবাধ-বাণিজ্যের পুনরাদেশ গ্রহণের উদ্যম পরিত্যক্ত হইল না। স্পষ্টই অনুমিত হয়, ফৌজদার জেয়াদীনের ভরসাতেই এইরূপ দূতপ্রেরণের সাহস SS S BBBBBB BBBB BBBBBBBBBB BBBBB BBBS BB BBB করা হইয়াছে। S BBB B BBBBBB BBB BBB BBBB BBB BBBBt BBBB BBBBB BB BBBB BBBS BB BBBDDS gg BB BBB BB BB B BBB জেয়াদীনের বলেই ইংরেজ অধ্যক্ষ একটু সাহলমাত্র দেখাইয়াছেন।