পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ஆத মুস্তাফার বিদ্রোহ। (4 সময়ে মুস্তাফাকে বিহারের নায়েব সুবাদারী পদ প্রদান করিবার অঙ্গীকারও করা হইয়াছিল। মুস্তাফ এক্ষণে ঐ প্রতিশ্রুতিপালনের নিমিত্ত জেদ করিলেন। নবাব মিষ্টবচনে আপ্যায়িত করিলেও কোন ফল হইল না। মুস্তাফা এখন পূৰ্ব্বের মত নিয়মিত সময়ে দরবারে আগমন বন্ধ করিলেন। উভয়পক্ষের সন্দেহ ক্রমশঃ ঘনীভূত হইলে, মুস্তাফা কৰ্ম্মত্যাগের আবেদন করিয়া সৈন্তগণের বাকী বেতনের দাবী করিলেন ( ১ ) । তাহার দশ সহস্ৰ অশ্বারোহী ও পদাতিক সৈন্য তদীয় বাসস্থান ও সেনানিবাসে একত্রিত হইয়া রহিল। নগরে বিষম ভীতির সঞ্চার হইল ; মীর জাফর খাঁ প্রভৃতি আত্মীয়বর্গ ও হিন্দু সেনাপতিগণের অধীনে অপর সৈন্তদল প্রাসাদের চতুর্দিকে ও অন্যত্র সজ্জিত হইল। প্রাপ্য বেতন প্রদত্ত হইলেই মুস্তাফ খাঁ নগরত্যাগ করিয়া যাইবেন শুনিয়া, নবাব নোয়াজিস মহম্মদ খাঁর বিশেষ সাহায্যে র্তাহাকে ১৭ লক্ষ টাকা প্রদান করিলেন। মুস্তাফা খা এক্ষণে নগর ত্যাগ করিয়া কিয়দূরে গিয়া শিবির সন্নিবেশ করিলেন ; নগরবাসী নিরীহ লোকে আসন্ন বিপদ দূরীভূত হইল দেখিয়া পুনর্জীবন পাইল। মুস্তাফ এক্ষণে অন্তান্ত পাঠান সর্দারগণকে স্বপক্ষে আনয়ন করিবার উদ্যোগ করিলেন। নবাব ভীত হইয়াই অর্থপ্রদানে বাধ্য হইয়াছেন বলিয়া, সমসের র্থ প্রভৃতি সেনানীগণকে বিদ্রোহে যোগ দিয়৷ আলিবর্দীকে রাজ্যচ্যুত ও সমগ্ররাজ্য বিভাগ করিয়া লইবার জন্ত আহবান করা হইল। নবাব ইতিপূর্বেই অন্যান্ত আফগান সেনাপতিগণকে যথোচিত সন্তুষ্ট -করিয়াছিলেন বলিয়া, তাহারা যোগদানে সন্মত হইলেন না। মুস্তাফা খা অতঃপর রাজমহলের দিকে যাত্রা করিলেন এবং তথাকার ভাণ্ডার হইতে S DBBB BB BS BB BBBB BBBB BB BBBB BBBBB S BB বলেন, আমি একদিন দরবারে উপস্থিত আছি, এমন সময়ে মুস্তাফার দুই জন কৰ্ম্মচারী তাহার আগমনসংবাদ লইয়। আসিলেন। বেল দ্বিপ্রহর, এমন সময়ে অন্দরমহল হইতে জনৈক খোজ সংবাদ দিল, নবাব-বেগম ভেদ বমনের পীড়ায় কাতর। নবাব অন্দরমহলে প্রবেশ করিলেন, এবং তথা হইতে কৰ্ম্মচারিদ্বয়কে বলিয়া পাঠাইলেন, নিজের প্রত্যাগমন BBB BB BBB BBBS BBBS BBBBBBBB BBBB BBBB BB BBBB হইয়াছেন, সংবাদ আসিয়াছিল। কৰ্ম্মচারিদ্বয় এই ভাবে নবাবের অন্দরমহলে প্রবেশ, ষড়যন্ত্র ও মুস্তাফা খাকে হত্যা করিবার উদ্যোগ বলিয়া সন্দেহ করিলেন। অন্দরমহলের BB BBB BBBB BBB BBBB BBBBB BBB S BBBBS BBBB BBB BB B হইলেন। মুস্তাফা অশ্ব হইতে অবতরণ করবেন, এমন সময়ে উহাদের মুখে ব্যাপার শুনিয়৷ পুনরায় অশ্বারোহণ করিয়া, বাটীর দিকে প্রস্থান করিলেন। অতঃপর নবাব নোয়াজিস্ মহম্মদকে তাহার নিকট প্রেরণ করিলেও, সন্দেহ দূর হইল না।