পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ును বাঙ্গলার ইতিহাস । - 후 লেন। সিরাজুদ্দৌলা তাহাতেই যেন সন্তুষ্ট, এরূপ ভাব দেখাইলেন। ওয়াটস বা প্রেসিডেন্ট, কাহাকেও আর কৃষ্ণবল্লভ সম্বন্ধে অধিক কথা বলা হইল না। এ দিকে রাজ্যপ্রাপ্তির পরে সিরাজদৌলা কয়েক দিন শোকপ্রকাশে অতিবাহিত করিলেন ; তৎপরে রাজকাৰ্য্যে মনোনিবেশ করিলেন। প্রথমেই পিতৃব্যপত্নী ঘেসিটী বেগমকে মতিঝিল প্রাসাদ হইতে অচ্চত্র আনাইয় অবরুদ্ধ করার কল্পনায় এক দল সৈন্ত প্রেরিত হইল। সৈন্তাধ্যক্ষের প্রতি অনুমতি হইল,-বেগমের সমস্ত সম্পত্তি, নগদ টাকা ও মণিমুক্ত, এবং অন্তান্ত দ্রব্যাদি আয়ত্ত করিয়া, রাজকোষে আনিয়া পহুছিয়া দিবেন। গোলাম হোসেন লিখিয়াছেন, "নিৰ্ব্বোধ বেগম এখন অনুচরবর্গের মধ্যে অজস্র অর্থবৃষ্টির ফল হৃদয়ঙ্গম করিলেন । আলিবর্দী খাঁর মৃত্যুর পর হইতে যে সমস্ত সেনানী তাহার অর্থে উদর-পূৰ্ত্তি করিতেছিল, তাহার মূল্যবান উৎকোচ উপহারে নবাব গিরী আরম্ভ করিয়াছিল, সেই পাত্ৰেসমিত অর্থগুৰু বন্ধুগণ কাৰ্য্যকালে সরিয়া পড়িল। অনেক সৈন্তও তাহদের দলপতিগণের পন্থা অবলম্বন করিতে লাগিল, সামান্ত যে কতকগুলি ছিল তাহারাও আক্রান্ত ও বেষ্টিত হইয়া হতবুদ্ধি হইল।” বেগমের প্রিয়পাত্র মির নজর আলিও স্বয়ং অন্তের অপেক্ষা বেশী সাহস দেখান নাই। সম্ভবতঃ বয়োবৃদ্ধ বেগমের প্রেম অপেক্ষা অর্থভাণ্ডারের দিকেই তাহার অধিক লক্ষ্য ছিল। ঐতিহাসিক বলেন, সিরাজুদ্দৌলার বিপক্ষে বাধা প্রদানের যে ব্যক্তি প্রধান পরামর্শদাতা, বিবির বিষয়কৰ্ম্মের ও তৎসহ হৃদয়ের উপর যাহার বিশেষ অধিকার ছিল, সেই নজরুআলিও এক্ষণে হতবুদ্ধি হইলেন। দোস্ত মহম্মদ ও রহিম খা নামক সিরাজের দুই জন সেনানীকে উৎকোচ দ্বারায় বশীভূত করিয়া, নজর আলি নিজের পলায়নের (১ ) পথ পরিষ্কার করিলেন। অতঃপর ঘেসিটী বিবির সমস্ত সম্পত্তি রাজকোষে আনীত হইল(২), যে পাপিনী বেগম ভবিষ্যৎ না ভাবিয়া, L S SBBBBBB BBBB BBBB BBBBS BBB BB BBBBD DD BBB DDD BBBB BB BBB BB BB BBB BBB BB BBB BBBBB BBBBB BBB B BB BB BBB BB BBBS BBB BB BBB BBS BB BBBB BBB DDD BBBB BBBBBB BBBB BB BBB BBBB DDDD BBBB BBBB BBB BBS BBBBB BB BB BBB BBB BB BBBS BB BBBB BBBBB BBBBB বর্ণনের অভ্যাস প্রবল । SBBBBBBBB BBBBBS BBB BBBB BBBB BB BBBB DDDDD BB BBBBBS BBBB BBBB BBBBB BBBS BB BBBBBB BBB BB BB BBB दादश्त कु। त्यो ।’ -