পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/২৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RRb- বাঙ্গলার ইতিহাস । * : শেঠবংশের যোগে মীরজাফর প্রভৃতি বিরূপ হইলে সমূহ বিপদ। তখন। মাতামহী নবাব-বেগমের সাহায্যে মীরজাফরকে প্রসন্ন করিলেন । জগৎশেঠ কারামুক্ত হইলেন ; কতকার্য্যের জন্ত অনুতাপ প্রকাশ করিয়া সিরাজ মাতামহের নাম স্মরণে শ্রেষ্ঠীবরের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করিলেন । সমস্ত গোল মিটিল। ত্বরায় যুদ্ধোপকরণ সংগৃহীত হইল ; সিরাজুদৌল স্বয়ং যাত্র করিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হইলেন। পাটনার নায়েব-নাজিম রাজা রামনারায়ণের উপর আদেশ প্রেরিত হইল, তিনি যেন ঐ দিক্ হইতে অগ্রসর হইয়া আক্রমণের জন্য প্রস্তুত থাকেন। বঙ্গীয় সৈন্তদল দুইভাগে বিভক্ত হইল। এক দল সিরাজুদ্দৌলার সঙ্গে রাজমহলের দিক্ হইয়া অগ্রসর হইল। অপর সৈন্যদল রাজা মোহনলালের অধীনে গঙ্গাপার হইয়া মালদহ জেলার প্রান্তভাগস্থিত সোমদহ, হিয়াংপুর ও বসন্তপুর গোলার দিক হইতে পূর্ণিয়া আক্রমণে আদিষ্ট হইল ( ২) নবাবগঞ্জ ও মণিহারীর মধ্যস্থলে প্রাকৃতিক পরিখা-বেষ্টিত এক সুন্দর স্থানে পূর্ণিয়ার প্রবীণ সেনাপতিগণের পরামর্শে শওকতজঙ্গের সৈন্তসংস্থান নির্দিষ্ট হইয়াছিল। চারি দিকে বিলে পরিবেষ্টিত এক উচ্চ ভূমি ; এক পাশ্বে একটিমাত্র সংকীর্ণ পথ। ঐ সংকীর্ণ পথের মুখে মুষ্টিমেয় সৈন্তের সাহায্যেই বৃহে রক্ষিত হইতে পারে। এরূপ অনুকুল স্থানে সেনাসন্নিবেশসত্বেও নির্বোধ শওকতজঙ্গের বুদ্ধির দোষে সমস্ত নষ্ট হইল। বৃহমধ্যে তাহার শিবির থাকিল ; কিন্তু তাহার আদেশে সেনাপতি কারগুজার খাঁর অধীনে পূর্ণিয়ার উংকৃষ্ট অশ্বারোহী সৈন্যদল দেড় ক্রোশ দূরে বিলের অপর পাশ্বে সোনড়া নামক ক্ষুদ্র নদীর পার্শ্বে স্থাপিত হইল। তাহার শিবির হইতে দূরে থাকাও সেনানীগণের অভিপ্রেত ছিল । ১১৭০ হিজরী সালের ২১ জমাদি (নবেম্বর ১৭৫৬ ) বেলা আড়াই প্রহরের সময় মোহনলালের সৈন্তদল আবারি ও মণিহারীর মধ্যস্থলে বলদিয়াবাড়ী নামক স্থানে উপস্থিত হইল। সেখান হইতে শওকতজঙ্গের শিবির দুই ক্রোশের অধিক লছে। কিন্তু মধ্যে বিলের অংশ বিশেষ ব্যবধান। মোহনলাল সসৈন্তে গঙ্গার পাহাড়ের উপর একটি উচ্চ স্থানে উপনীত হইলেন। সেনাপতিগণের মধ্যে BBBBB BS BB BBBB BS BBBBBBB BB BBB KBBB BB BBB S BBBBB BBBBDJgDDD BBB BBB BBBBBBB BBBBB BB BBB BB BB BBBB BBBB BBB BBBBBBB BB DDDBB BBBBS S kBB DDB BDDB BBDDDD BBBBBBBB BBBB BBBBBB BBBBS