পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/২৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৩০ বাঙ্গলার ইতিহাস । লক্ষ্যমাত্রে পরিণত হইল। যাহা কিছু অবশিষ্ট থাকিল, তাহাও বাঙ্গলার অশ্বারোহীদলের শাণিতকৃপণে উংস্থষ্ট হইতে লাগিল। এই সময়ে মীরজাফর খা, মীরকাজেম খ’ প্রভৃতি সেনানায়কগণ সদলে প্রচণ্ডবেগে বিপক্ষসেনার উপর নিপতিত হইয়া, তাহদের ধ্বংসসাধন লারম্ভ করিয়াছিলেন । , ব্যুহমুখে অগ্রগামী গোলন্দাজ সৈন্তগণের অবস্থাও সেইরূপ হইল। ভাম সুন্দর প্রচণ্ডবিক্রমে যুদ্ধ করিতে করিতে আহত হইয়া শিবিরে প্রত্যাৱৰ্ত্তন করিলেন । যুদ্ধের যখন এইরূপ ঘনীভূত অবস্থা, পূর্ণিয় সৈন্ত যখন স্থানে স্থানে পৃষ্ঠপ্রদর্শন করিতে আরম্ভ করিয়াছে, সেই সময়ে গোলাম হোসেন প্রভৃতি কয়েক জনে পরামর্শ করিয়া, সৈন্তদলের উৎসাহবৃদ্ধির নিমিত্ত শওকংজঙ্গকে হস্তীপৃষ্ঠে আরোহিত করাইলেন। সংজ্ঞাশুন্ত শওকংজঙ্গকে অধিকক্ষণ এ বিড়ম্বন সহা করিতে হইল না। বিপক্ষের এক গোলা আসিয়া তাহার ললাটভেদ ও সঙ্গে সঙ্গে ভবযন্ত্রণার অবসান করিয়া দিল । এই যুদ্ধে আমরা মোহনলাল, স্যামস্থদের, লালু হাজারী ও মিতন: লাল এই চারি জন হিন্দু সেনাপতির উল্লেখ পাই। মিতনলাল শওকতের শরীররক্ষী সৈন্যদলের অধিনায়ক। পদাতিক গোলন্দাজ-সেনার অন্ততম অধিনায়ক লালু হাজারী ইতঃপূর্বেই সিরাজুদ্দৌলার আশ্রয় গ্রহণ করেন। শ্রামস্থলীর মোহনলালেরই প্রতিকৃতি। রাজকীয় এক বিভাগের দেওয়ান হইলেও, ইনি কেবল মসিজীবি নহেন। সেকালের বাঙ্গালী ভদ্রসন্তানের নিকট অসি-মসীর সাপত্ন্যসম্বন্ধ পরিজ্ঞাত ছিল না ; ছল ভরাম প্রভৃতি অনেকেই চিরকাল সৈন্যপরিচালনা করিয়াছেন। শুমসুন্দরের হঠকারিতার জন্য মুসলমান ঐতিহাসিক অসুযোগ করিয়াছেন। ( ১ ) সম্ভবতঃ বিপুল নবাব-সৈন্তের সম্মুখে ব্যুহমধ্য হইতে অগ্রসর হইয়া সাহস ও প্রভূর হিতসাধনে উৎসাহ দেখাইতে গিয়া তিনি বোধের ন্তায় কাৰ্য্য করেন নাই। কিন্তু BBBBB BB BB BBB BBBBB BB BBBBBBB BBB পারেন ? অপিচ, শুনিসুন্দরের সে সময়ের অবস্থাও বিবেচ্য। নবাৰী বৃহৎ কামানগুলি যখন ভীমনাদে লৌহপিণ্ড উদগীরণ আরম্ভ করিয়াছে, শওকত জঙ্গ BBBBB DDD BBB BB BBBS BBBB BBBB BBBB BBBS তেছেন, অনেক লোক তাহার প্রশ্বে একত্ৰ দেখিয়া, শত্রুপক্ষ সেই দিকে BBBBB BBBBB BBBS BBBB BBBB BBBB BBB BB BBBBBB ( ) মুতাক্ষরণ, ১ – ১২।