পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/২৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* -- or সিরাজের শেষ-পত্ৰ । ২৩৯ তঃপর সিরাজুদ্দৌলা ইংরেজপক্ষকে নিম্নলিখিতরূপে পত্র লিখিলেন,— (১) সন্ধিপত্রে আমার স্বীকৃত প্রায় সমস্ত টাকাই ওয়াটসকে দিয়াছি, অতি সামান্ত মাত্র বাকী আছে। মাণিকচাদের বিষয়ও এক প্রকার মীমাংসা করা হইয়াছে ; অথচ দেখিতেছি, ওয়াটস ও কাশিমবাজারের কুঠির সাহেবগণ বায়ুসেবনের ছল করিয়া, রাত্ৰিযোগে পলায়ন করিয়াছেন। ইহা প্রতারণা ও সন্ধিভঙ্গের নিদর্শন , আপনাদের অজ্ঞাতসারে বা বিনা উপদেশে হয় নাই, ইহা আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস। আমি অনেক দিন হইতেই এইরূপ ঘটবে ভাবিয়ছিলাম, এবং বিশ্বাসঘাতকতার আশঙ্কা করিয়াই পলাশী হইতে সৈন্ত উঠাইয়া আনিতে সম্মত হই নাই ; আমার দ্বারা যে সন্ধিভঙ্গ হইল না, এ জন্ত ভগবানকে ধন্যবাদ ! ঈশ্বর ও পয়গম্বর আমাদের অঙ্গীকারপত্রের সাক্ষী : যিনি প্রথমে ইহা ভঙ্গ করিবেন, তিনিই স্বকৃত কার্য্যের জন্য শাস্তি ভোগ করিবেন’, ২৫ রমজান (১৪ জুন)। সঙ্গে সঙ্গে ফরাসী মুসে ল’কে শীঘ্ৰ ভাগলপুর হইতে চলিয়া আসিবার আদেশ প্রেরিত হইল। নবাবী সৈন্তদলও পুনরায় যত শীঘ্র সম্ভব, পলাশীতে সমবেত হইবার উদ্যোগ করিতে লাগিল। মীরজাফরের সহিত মিলন হইয়াছে বলিয়া সিরাজের সাহস বৰ্দ্ধিত হইয়াছিল ; নিৰ্ব্বোধ নবাব ঘরের টেকিকে চিনিতে পারেন নাই ! এ দিকে দুই শত নৌকাযোগে ১৩ই জুন তারিখে ইংরেজ সৈন্য চন্দননগর হইতে যাত্রা করিল। সিপাহী-সৈন্য ভাগীরথীপাশ্বে বাদশাহী সরণি দিয়া পদব্রজে সঙ্গে সঙ্গে অগ্রসর হইতে লাগিল । ( ২ ) হুগলীর নবীন ফৌজদার একবার ইংরেজের নৌকা আবদ্ধ করিবার ভয় দেখাইলেন ; কিন্তু ইংরেজের যুদ্ধজাহাজ ও ক্লাইবের তর্জন-গর্জনপূর্ণ এক খানি পত্রে তাহার এই বাসন হৃদয়েই বিলীন করিয়া দিল । (৩) চন্দননগর হইতে যাত্রা করিবার সময়ে, ক্লাইবনিজ শিবিরে উপস্থিত জুই জন নবাব-দূতকে রাজধানী যাইতে অনুজ্ঞ দিয়া, তাহদের সহিত নিম্নলিখিত মৰ্ম্মে পত্র প্রেরণ করিলেন । “আপনি ( ১ ) পত্রের তারিখ সম্বন্ধে আইভস ও অর্মের একটু গোল আছে। SS S BBBB BBBB BBBB BBB BBBBSJ00S S BBS BBS BBB BBB S BB BBBB BBBS BB BB BBBS BB BB BBBBS BBBBBB S BB नक क्लिकन । (৩) কেহ কেহ সন্দেহ করেন এই নুতন ফৌজদার গর্জন অপেক্ষ। অন্তরূপ বর্ষণে BS BBBBB S BB BBBB BBBB BBBBBB BBBB BB BB BBB BBBS