পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/৩১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১শ অঃ । বন্দীভূত সিরাজ । *brぶ) দেখিয়া, মনোভাব গোপন করিয়া প্রকাতে নবাবের লোকজনের আহারের ব্যবস্থার জন্ত যথেষ্ট উৎসাহ দেখাইতে লাগিল ; কিন্তু গোপনে পর পারে সিরাজের শত্রুপক্ষের নিকট সংবাদ প্রেরণ করিল। মীরজাফর খার ভ্রাতা মীর দাউদ তখন রাজমহলের ফৌজদার ছিলন। ( ) সিরাজুদ্দৌলার সন্ধানে প্রেরিত মীর কাসেম আলীর অধীন লোকজনও এই সময়ে তথায় আসিয়া উপনীত হইয়াছিল। লোকমুখে সংবাদ পাইবা মাত্র তাহারা সদলে পরপারে উত্তীর্ণ হইলেন। অনতিবিলম্বে সিরাজুদ্দৌলা সপরিবারে বন্দীভূত হইলেন। তখন হতভাগ্য নবাব সিরাজুদ্দৌলা কাতরভাবে ক্ৰন্দন করিতে করিতে শেষে মীর কাসেম প্রভৃতির পদতলে পড়িয়া প্রাণভিক্ষা করিতে লাগিলেন। গোলাম হোসেন লিথিয়াছেন,–“যাহাঁদের সহিত বাক্যালাপ করিতেও নবাব ইতিপূৰ্ব্বে ঘৃণাবোধ করিতেন, এক্ষণে সেইরূপ লোকের নিকটে আমায় দেশের এক পাশ্বে একটু সামান্ত স্থানে গিয়া গোপনে বাস করিতে দেওয়া হউক ; যৎকিঞ্চিৎ মাসিক বৃত্তি দিলেই আমার যথেষ্ট হইবে’ ইত্যাদি কাপুরুষোচিত প্রার্থনা করায় আর কোন ফল না হইয়া কেবল ঘৃণারই উদ্রেক করিয়া দিল । নিৰ্ব্বোধ, কবির কথা স্মরণ করে নাই, কণ্টক বপন করিলে সুমিষ্ট ফলের আশা কোথায় ? ( ২ ) এক্ষণে কেহই তাহার অনুনয়বিনয়ে কর্ণপাত করিল না । লুৎফুন্নেসা বেগম মীরকাসেমের হস্তগত হইলেন। মীরকাসেম ভয় প্রদর্শন করিয়া তাহার বহুমূল্য অলঙ্কার ও মুক্তাদির বাক্স হস্তগত করিলেন ; দেখাদেখি মীর দাউদ ও অপর সকলেই অন্তান্ত রমণীগণের ও সিরাজুদ্দৌলার সমস্ত ধনরত্ন লুণ্ঠন করিয়া লইল । গোলাম হোসেন বলেন, মীর কাসেমের হস্তে যে জহরাতের বাক্স পড়ে, লক্ষ ভিন্ন তাহার মূল্য নির্ণীত হয় না। উত্তরকালে ইহাই মীর কাসেমের অর্থ বলের প্রধান কারণ এক্ষণে স্বীয় কৰ্ম্মচারিগণের দ্বারা কারারুদ্ধ হইয়া নবাব সিরাজুদ্দৌলা পলায়নের ঠিক অষ্টাহ পরে দীনবেশে মুর্শিদাবাদে পুনরানীত । BBBB BBB S BBBBBBSBBBBB BBBS BBBBBBB BBB BBB BBBBBS SSBBBD পাছক দেখিয়া ফকীরের সন্দেহ হয় ; পরে মাঝিগণকে জিজ্ঞাসা করায়, প্রকৃত কথা জানিতে BBB S BBBBBBBBBB BBBB BBBBB BB BBB BBS BB S ( ১ ) মুতাক্ষরণ, ( ১ )–৭৭৪। ( & ) oግ ፅ ! ●ማ